আমাদের বাংলাদেশের NID BD নিয়ে অনেকের অনেক ধরণের সমস্যা থেকে থাকে। যেমন নামে ভূল, পিতার নামে ভূল, ঠিকানা পরিবর্তন ইত্যাদির জন্য ন্যাশনাল আইডি কার্ড এক সময় গিয়ে এডিট করার প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু Card সংশোধনের জন্য জেলা / উপজেলা অফিস থেকে ফরম নিয়ে পূরণ করে কাগজপাতি নিয়ে জমা দেওয়া তারপর আবার কবে Card পাবেন এছাড়া এখন করোনার জন্য অফিস আদালত সব কচ্ছপের গতিতে চলছে! এছাড়াও “অদৃশ্য” ঘুষ তুষের কাহিনীতো রয়েছেই!
আর আজকের যারাই এই পোষ্টটির টাইটেল দেখে পোষ্টটি ওপেন করেছেন তাদের অধিকাংশরই NID কার্ডে কোনো না কোনো সমস্যা রয়েছে! আর সেটার সংশোধন করতে পারবেন ঘরে বসেই এমনকি পিসিও দরকার হবে না! তবে থাকলে ভালো!
NID BD Card Download / NID Card BD Online Copy Edit
মনে রাখতে হবে যে, ঠিকঠাক মতো করে ধাপগুলো অনুসরণ করলে আর সঠিক সত্য তথ্য সাবমিট দিলে আপনি সর্বনিম্ন ২৪ ঘন্টায় ন্যাশনাল আইডি পেয়ে যাবেন। আর তা না হলে ২ দিন থেকে ৭/১৪ এমনকি ১ মাসের বেশি লাগতে পারে।
১) প্রথমে গুগলে গিয়ে লেখুন NID BD / NID / National ID Card Online Copy /National ID Card BD / NID Card Check in Bangladesh (যেকোনো একটা দিয়ে সার্চ দিল্রেই হবে) প্রথমেই যে রেজাল্টটি আসবে সেখানে ক্লিক করুন। অথবা সরাসরি নিচের লিংকে ক্লিক করে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল সাইটে চলে যান:
https://services.nidw.gov.bd/
২) যারা আগে থেকে এই সাইটে ইউজার হন নি তাদের কে প্রথম বারের জন্য সাইটে রেজিস্টার করতে হবে। এ জন্য উপরের মেন্যূ বার থেকে রেজিস্টার অপশনে ক্লিক করুন।
৩) তারপর দেখবেন যে আলাদা উইন্ডোতে লগ ইন এবং রেজিস্ট্রার অপশনগুলো চলে এসেছে। তাদের এখনো কোনো ভোটার আইডি কার্ড / NID হয় নি তারা নিচের ”নতুন নিবন্ধনের জন্য আবেদন” সেশকন থেকে আবেদন করুন অপশনে গিয়ে আবেদন করতে হবে, সেটা নিয়ে আরেকদিন আলোচনা করবো।
এখানে এসে আপনাকে নীল রংয়ের রেজিস্টার করুন URL লিংকে ক্লিক করতে হবে।
৪) এবার আপনাকে প্রথমে আপনার এনআইডি কার্ড / স্মার্টকার্ডের নাম্বারটি এখানে এন্টার দিতে হবে। যাদের National ID Card নাম্বার ১৩ ডিজিটের তাদেরকে নাম্বারের আগে জন্মসাল দিতে হবে। যেমন কার্ড নম্বর ৯৯০৯০৯০৯০৯৯০৯ হলে এর আগে জন্মসাল (আপনার) দিতে হবে এভাবে ১৯৭৫৯৯০৯০৯০৯০৯৯০৯।
তারপর নিচের জন্মা তারিখ ঘরে কার্ড অনুযায়ী সঠিক জন্ম তারিখ এবং পরবর্তীতে সঠিকভাবে ক্যাপচাটি পূরণ করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।
৫) এবার আপনাকে আপনার কার্ডের তথ্যানুযায়ী বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা দিতে হবে। ঠিকানা পরিবর্তন কিংবা ঠিকানা বদলানোর জন্য এটা করলে পরবর্তীতে করতে হবে। এখানে অবশ্যই আপনাকে আপনার বর্তমান কার্ড এর তথ্য মোতাবেক স্থায়ী এবং বর্তমান ঠিকানাটি দিতে হবে।
৬) এবার আপনাকে আপনার মোবাইল নাম্বারটি দিতে হবে। এখানে যে নাম্বারটি দিয়ে রকেটে টাকা পাঠাবেন সেটা হলে ভালো হয়। তবে না হলেও সমস্যা নেই আপনার নাম্বারটি লিখে বার্তা পাঠান বাটনে ক্লিক করুন।
৭) এবার কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার নাম্বারে নির্বাচন কমিশন থেকে একটি কোড সহ মেসেজ আসবে। সেই কোডটি এখানে লিখে বহাল বাটনে ক্লিক করতে হবে।
৮) এবার দেখবেন যে আপনার কার্ডের দেওয়া ছবিটি এখানে চলে এসেছে এবং কার্ডের নামটিও এর উপরে চলে এসেছে। এবার সেট পাসওয়ার্ড বাটনে ক্লিক করে এই একাউন্টের জন্য একটি পাসওয়ার্ড সেট করে ফেলুন।
৮) এবার দেখবেন যে আপনার কার্ডের হিসেবে সাইটে একটি একাউন্ট তৈরি হয়ে গিয়েছে। মেইন মেন্যুতে প্রোফাইল, রিইস্যু আর ডাউনলোড অপশনটিকে আপনি পেয়ে যাবেন। কোনো কারণে ছবি কিংবা রিইস্যু মেন্যু না আসলে বুঝতে হবে যে আপনার সাইন আপ করায় কোথাও ভূল হয়েছে।
এখান থেকে কার্ডের তথ্য পরিবর্তন করতে চাইলে প্রোফাইল অপশনে ক্লিক করুন।
বি:দ্র: তবে এখান থেকে কিছু পরিবর্তন করার আগে রকেটের মাধ্যমে ফিগুলো টান্সজেকশন করে নিন। এর জন্য স্কিপ করে নিচের পরবর্তী ধাপে দেখে নিন।
আপনার বিস্তারিত তথ্যাদি কম্পিউটার স্ক্রিণে দেখতে পাবেন। এখান থেকে আপনাকে যাবতীয় ভুল সংশোধনের জন্য এডিট করে রিইস্যুর জন্য আবেদন করতে হবে। এডিট বাটনে ক্লিক করুন।
এখানে একটি বার্তা আসবে। সংশোধনের জন্য বা রিইস্যুর জন্য আপনাকে একটি নিদির্ষ্ট ফি দিতে হবে। আর ডাক বাংলা ব্যাংকের রকেট মোবাইল ব্যাংকিং সহ টোটাল ৫টি পদ্ধতির যেকোনো একটিতে আপনি ফি প্রদান করতে পারেন। আর ফি প্রদানের ৩০ মিনিট পর আপনি আবেদন করতে পারবেন। তবে দেখা যায় যে সরকারি ছুটির দিন ব্যাতিত টাকা ভরতে বা টাকা শো করতে কমপক্ষে ২ থেকে ৪/৫ দিনও লাগতে পারে। আর এদের মধ্যে সবথেকে সোজা পদ্ধতি হলো রকেট পদ্ধতিটি। বহাল বাটনে ক্লিক করুন।
বহাল এ ক্লিক করার পর দেখবেন যে আপনার প্রোফাইলের তথ্যগুলোতে এডিট করার মতো বক্সের ভিতর চলে এসেছে! আর লক্ষ্য করে দেখুন এডিট কার্য সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে হলে আপনাকে টোটাল ৫টি ধাপে সংশোধন / ইনপুট দিতে হবে।
এখানে দেখানোর জন্য আমি রক্তের গ্রুপটি পরিবর্তন / লিখে দিলাম। পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
এখানে যতটুকু ডাটা সংশোধন / সংযোজন করা হয়েছে সেটাই দেখাবে। আমি রক্তের গ্রুপ সংশোধন করেছি দেখে এখানে রক্তের গ্রুপটি শো করছে। আপনি নাম সংশোধন করলে এখানে নাম আসবে, ঠিকানা পাল্টালে ঠিকানা আসবে, নাম সংশোধন করলে নাম শো করবে। পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
এখানে এসে দেখবেন যে আপনার আবেদনের ধরণে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন দেওয়া থাকবে, আর বিতরণের ধরণ রেগুলার দেওয়া থাকবে। এখানে বিতরণের ধরণে আপনি যদি স্মার্টকার্ড চান তাহলে পপ ডাউন মেন্যু থেকে স্মার্টকার্ড অপশনটি সিলেক্ট করে দিবেন। উপরে লক্ষ্য করে দেখুন যে You have total deposit of 0 BDT লেখা থাকবে। এই ধাপে আসার আগে আপনাকে রকেটের মাধ্যমে ট্রান্সজেকশনটি করে আসতে হবে। ট্রান্সজেকশনটি কিভাবে করবেন সেটা নিচের পরবর্তী ধাপে আমি দেখিয়ে দেবো।
রকেটে ফি প্রদান
রকেটে ফি ডিপোজিট করতে হলে প্রথমে আপনাকে জানতে হবে যে আপনার জন্য ঠিক কতটুকু ফি দরকার হবে। আর আপনার ফি এর পরিমাণ নির্ভর করবে আপনি কি এবং কতটুকু তথ্য এডিট করেছেন। তবে আপনি আগে থেকেই ফি ক্যালকুলেট করে নিতে পারবেন এই লিংকে ক্লিক করে।
এখানে এসে National ID Card নম্বর দিন। দেওয়ার পর আবেদন এর ধরন ঘরে দেখবেন যে তথ্য পরিবর্তন এবং অনান্য তথ্য পরিবর্তন এই দুটি অপশন দেওয়া রয়েছে। আপনি কোনটি পরিবর্তন করেছেন সেটাও জেনে নিতে পারবেন।
অনান্য তথ্য পরিবর্তনে রয়েছে শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা, অসর্মথতা, সনাক্তকরণ চিহ্ন, টিন নম্বর, ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর , পাসর্পোট নম্বর, ধর্ম এবং মোবাইল নম্বর। এই তথ্যগুলো সংশোধন করতে চাইলে ফি ক্যালকুলেটরে আপনাকে “অনান্য তথ্য পরিবর্তন” অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে।
আর এগুলো বাদে অনান্য সকল তথ্য সংশোধন করতে চাইলে ফি ক্যালকুলেটরে আপনাকে “কার্ডের তথ্য পরিবর্তন” অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে।
কার্ড ডেলিভারি টাইপে Regular সিলেক্ট করুন। তারপর স্ক্রিণে দেখানো ক্যাপচা টি সঠিক ভাবে পূরণ করে হিসেব করুন বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণের মধ্যে উপরে আপনার ফিয়ের পরিমাণ আপনি দেখতে পারবেন।
ডাচ বাংলা রকেট মোবাইল ব্যাংকিং এর নাম্বারে ডায়াল করুন।
১ নাম্বারে বিল পে অপশনটি সিলেক্ট করুন।
এখন এই বিষয়টি একটু বুঝতে হবে। এখানে self ও other অপশনটি রয়েছে। ধরুন আপনার নাম্বারটি হচ্ছে ০১৭১২ ০০ ০০ ০০ আর এই নাম্বারটি NID কার্ডে দেওয়া রয়েছে আর একই সাথে এই নাম্বারটি থেকেই আপনি রকেট পেমেন্ট করছেন তাহলে ১ অপশনটি চাপুন। আর NID BD কার্ডের সাথে রকেট নাম্বারটি না মিললে ২ চাপুন।
এবার এখানে এসে যে NID নাম্বারে পে করতে চান বা NID কার্ডের সাথে যে নাম্বারটি সংযুক্ত করা রয়েছে সেটা লিখে সেন্ড দিন।
এবার এখানে অনেকগুলো বিল পে প্রতিষ্ঠানের নাম দেখতে পাবেন। যেহেতু এখানে নির্বাচন কমিশনের নাম নেই তাই other অপশনটি সিলেক্ট করুন।
নির্বাচন কমিশনের বিলার আইডি হচ্ছে ১০০০
এবার আপনাকে আপনার NID কার্ড নম্বরটি লিখতে হবে। ভালো করে চেক করে সঠিক তথ্য ইনপুট করুন।
এবার এখানে কি ধরণের তথ্য সংশোধনের জন্য ফি দিচ্ছেন সেটা সিলেক্ট করে দিন। উপরে আমি দেখিয়ে দিয়েছি কিভাবে কোন টা কি। ১ নাম্বারে রয়েছে NID Info Correction যদি নাম , পিতার নাম , মাতার নাম , ঠিকানা এগুলো পরিবর্তন করেন তাহলে ১ নাম্বার দিবেন।
রক্তের গ্রুপ , ধর্ম, ড্রাইভিং লাইসেন্স, TIN এগুলা এডিট করতে চাইলে ২ দিবেন। দুই ধরণেরই ইনফো এডিট করতে চাইলে ৩ দিবেন। ডুপ্লিকেট কার্ড তুলতে চাইল ৪ দিবেন এবং জরুরী ভাবে ডুপ্লিকেট তুলতে চাইলে ৫ দিবেন।
এবার মোবাইল স্ক্রিণে আপনাকে ফিয়ের পরিমান দেখাবে। ১ চেপে বিলটি পাঠিয়ে দিন।
রকেট অ্যাপ:
প্রথমে অ্যাপে লগইন করুন। বিল পে অপশনে ট্যাপ করুন।
এবার নির্বাচন কমিশনকে দ্রুত বের করতে চাইলে উপরের সার্চ বক্সে লিখুন ১০০০ তাহলে EC বাংলাদেশকে পেয়ে যাবেন।
এবার এখানে এসে NID নম্বর দিন।
আর সংশোধন টাইপ বের করতে চাইলে এডিশনার ইনফো আইকনে ট্যাপ করুন।
এরপর এখানে এসে আপনাকে Pay For অপশনে নিজের জন্য না হলে Others অপশনে যেতে হবে, নাম্বার টি দিতে হবে, Amount অপশনে ফিয়ের পরিমাণ লিখে দিতে হবে। এখানে সমস্যা এটাই যে কোড ডায়ালের মতো আপনাকে ফি জানিয়ে দেওয়া হবে না। নির্বাচন কমিশনের সাইট থেকে আপনাকে ফিয়ের পরিমাণটা জেনে নিতে হবে।
বিলটি সেন্ড করে দিন
বি:দ্র: বিলটি সার্ভারে জমা হতে সরকারি ২/৩ কার্যদিবস (ছুটির দিন বাদে) লাগতে পারে।
এবার আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করতে হবে। মনে রাখবেন সকল কাগজকে কালার স্ক্যান করে সত্যায়িত সহ আপলোড করতে হবে। ক্যাটাগরি থেকে যে সকল কাগজগুলো আপনার সাথে যায় সেগুলোর সবই আপনাকে আপলোড করতে হবে। মনে রাখবেন যত বেশি কাগজ আপলোড করবেন আপনার সংশোধন আবেদনটি তত দ্রুত সমাধাণ হয়ে বেরিয়ে আসবে। তা না হলে পেন্ডিংয়ে মাসের পর মাস পড়ে থাকবে আপনার আবেদনটি।
যে যে ক্যাটাগরির কাগজ আপলোড করতে চান সেগুলো সিলেক্ট করে ডান দিকের আপলোড বাটনে ক্লিক করে পিসি থেকে ফাইলটি সিলেক্ট করে ওপেন করুন তাহলেই হবে।
সকল প্রয়োজনীয় কাগজপাতি আপলোড করার পর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
এখানে এসে আপনি কার্ডে কি কি তথ্য সংশোধন করেছেন সেটা এবং এর সাথে কি কি কাগজপত্র আপলোড করেছেন সেটা দেখতে পারবেন। এখানে সব কিছু সঠিক ভাবে দেওয়া নিশ্চিত করে উপরের সাবমিট বাটনে ক্লিক করে আবেদনটি পাঠিয়ে দিন।
এবার দেখবেন যে প্রোফাইলে গেলে দেখবেন যে “আপনার একটি অ্যাপ্লিকেশন পেন্ডিং রয়েছে”। কয়েক সরকারি কার্যদিবস অপেক্ষা করুন তাহলে দেখবেন এখানে লেখা থাকবে “আপনার আবেদনটি গ্রহণ এবং সংশোধিত হয়েছে”। তারপর মেইন স্ক্রিণ থেকে ডাউনলোড অপশনে গিয়ে কার্ডটির ডিজিটাল কপি ডাউনলোড করে নিবেন। তারপর কার্ড প্রিন্ট করে লেমেনেটিং করে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন।
NID Card Online Copy Download
এবার আসি ডাউনলোডের ব্যাপারে। গুগলে গিয়ে শুধুমাত্র NID লিখে সার্চ দিলে দেখবেন যে সার্চ সাজেশনে how to download nid card online copy, how to find my national id card bd, how to check national id card, how to check nid card in bangladesh, nid card bd ইত্যাদি কে দেখতে পাবেন।
আপনি সংশোধন করে ন্যাশনাল আইডি কে কালার প্রিন্ট করে নিয়ে (অফসেট কিংবা আরো ভালো কাগজে) লেমেনেটিং করে নিয়ে নরমাল ন্যাশনাল আইডি এর মতো করেই ব্যবহার করতে পারবেন।
সংশোধন না করলেও অনেক সময় দেখা যায় যে আগের কার্ডটি হারিয়ে গিয়েছে কিংবা কার্ডটি নস্ট হয়ে গিয়েছে। এক্ষেত্রেও এই পদ্ধতিটি অনুসরণ করে কোনো ঝামেলা ছাড়াই আপনি আপনার এনআইডি কার্ড নতুন করে নবায়ন বা রিইস্যু করতে পারবেন ঘরে বসেই।
জাতীয় নির্বাচন কমিশনের সাইটে লগ ইন করুন। তারপর লগইন থাকা অবস্থায় মেইন মেন্যু থেকে দেখবেন সবার নিচে ডাউনলোড করার অপশন রয়েছে। ওটায় ক্লিক করুন।
কার্ডটি আপনার পিসিতে PDF ফাইল আকারে ডাউনলোড হয়ে যাবে।
এবার যেকোনো দোকান থেকে আপনি একে ডাউনলোড করে লেমেনেটিং করে নিন।
NID কার্ড ডাউনলোড নিয়ে আমার আরেকটি পোষ্ট রয়েছে। সেখানে বিস্তারিত ভাবে শুধুমাত্র NID Card Download নিয়ে কথা বলা হয়েছে। পোষ্টটি দেখতে নিচের টাইটেলে ক্লিক করুন:
ঘরে বসে অনলাইনেই জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) ডাউনলোড করে ফেলুন!
পরিশিষ্টঃ
পোষ্টটি রেডি করতে প্রয়োজনীয় ধাপসমুহের ডেমো এবং রকেট পেমেন্ট পদ্ধতি আমাকে শিখাতে SK Computer Training Institute সাহায্য করেছে তাই তাদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি। NID BD নিয়ে আপনাদের আর কোণ প্রশ্ন থাকলে নিচের কমেণ্ট সেকশনে জানাতে পারেন, চেস্টা করব সমাধান দেয়ার।