আইফোন টেন এস রিভিউ

আইফোন টেন এস রিভিউ

Some Basic Information

সবাইকে স্বাগতম এস ইয়ারে, এপল ইউজাররা খুব ভাল করেই জানেন যে এস ইয়ার কি, যারা জানেন না তাদের জন্য বলা এস ইয়ারে আইফোনের আপডেট সাধারণত এভুলুশনারি হয়ে থাকে। অর্থাৎ খুব বেসিক আপডেট। সাধারণত সফটওয়্যার ও মাইনর আপডেট ছাড়া আর কিছুই লক্ষ্য করা যায় না। তবে এবারের iPhone XS এ কি কি আপডেট রয়েছে তা মূল রিভিউ থেকে জেনে নিতে পারবেন।

Unboxing

আনবক্সিং অভিজ্ঞতা তেমন স্পেশাল কিছু ছিল না। বক্সের ভেতরে শুরুতেই পাওয়া যাবে একটি প্যাকেটের মধ্যে বেশ কিছু কাগজপত্র ও এপলের স্টিকার। এর নীচেই রয়েছে কাংখিত iPhone XS ফোনটি। ফোনের নিচে পাওয়া যাবে সাদা রঙের নর্মাল ইউএসবি চারজার ও ইয়ারপড। দুঃখের বিষয়, এবারের আইফোনে কোন লাইটিনিং টু ৩.৫ মিমি. হেডফোন জ্যাক দেয়া হয় নি। এটির জন্য আলাদা ৯ ডলার খরচ করতে হবে।

Body & Display

এবারের iPhone XS পাওয়া যাচ্ছে তিনটি রঙে। সিল্ভার, স্পেস গ্রে এবং গোল্ড কালারে। ফর্চুনেটলি আমাদের ভার্শনটি গোল্ড কালারের। ফোনের সামনের দিক পুরোপুরি কালো, সাইড গুলো পিউর গোল্ডেন কালারের, দেখলে মনে হবে যেন গোল্ডের কোন আইটেম। ব্যাক সাইড টা আমাদের কাছে কিছুটা গোল্ডিশ লেগেছে, যা অনেকটাই আগেকার রোজ গোল্ড এর কাছাকাছি। আমাদের টেন এস ভার্শনটি ৫.৮ ইঞ্চি, যারা বড় স্ক্রিন পছন্দ করেন তারা ৬.৫ ইঞ্চির টেন এস ম্যাক্স নিতে পারেন। ফোনের সামনে পেছনে গরিলা গ্লাস দেয়া, এপেল দাবি করেছে এটি আইফোন টেন এর থেকে বেশি ডিউরেবল। দেয়া আছে ফিঙ্গার প্রিন্ট রেসিস্ট্যান্ট অলেফোবিক কোটিং। ৫.৮ ইঞ্চির কার্ভড এঙ্গেলের ফোনটি হাতে ধরতে খুবি কমফোর্টেবল। মাঝারি আকারের হাত যাদের তাদের জন্য পার্ফেক্ট। হাজার ডলারের আইফোনের এটা একটা এক্স ফ্যাক্টর মনে হয় আমার কাছে, বিভিন্ন মডেলের বিভিন্ন ফ্ল্যগশিপ থেকে বাজেট ফোন হাতে ধরে নেড়েচেড়ে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে, কিন্তু এতটা কমফোর্টেবল আর কোন ফোন মনে হয়নি। তবে একটা ব্যাপার বলতেই হয়, সুদ্রশ্য নচ খানা ভিডিও দেখার সময় ঢাকার কোন কায়দা নেই, যা অনেক নচযুক্ত এন্ড্রয়েড ফোনে সম্ভব।

টেন এসে দেয়া আছে ৫.৮ ইঞ্চি ওলেড প্যানেল। যারা ওলেড প্যানেল সম্বন্ধে ধারনা রাখেন তারা জানেন যে ওলেড মানেই একুরেট কালার এবং সুপার কন্ট্রাস্ট। ডিসপ্লের রেশিও ২৪৩৬ বাই ১১২৫, ৪৫৮ পিক্সেল পার ইঞ্চ। আমরা চালিয়ে দেখেছি বেশ কিছু ৪কে ইউএইচডি ভিডিও। সুপার ব্রাইট, একুরেট ব্ল্যাক লেবেল, পারফেক্ট কালার, পারফেক্ট ভিউয়িং এঙ্গেল সব মিলিয়ে একদম প্রপার ফ্ল্যাগশিপ স্ক্রিন। ভিডিও দেখা, গেম খেলা বা রেগুলার ব্যবহারে ডিসপ্লের এক্সপেরিয়েন্স আপনাকে অভিভুত করবে। দেয়া আছে ট্রু টোন ফিচার, যা আশে পাশের আলোর সাথে মিল রেখে ডিসপ্লের হোয়াইট ব্যালেন্স এডজাস্ট করবে।

iPhone XS কেনার জন্য ক্লিক করুন

Real World Hardware Performance

আইফোন টেন এস কে মোটামুটি আইফোন টেনের আপগ্রেড ভার্সন বলা যেতে পারে। অনেক ঢাকঢোল পিটিয়ে এপেল এতে দিয়েছে লেটেস্ট ৭ ন্যানোমিটার ৬ কোরের এ১২ বায়োনিক চিপ। আমরা আন্টুটু বেঞ্ছমার্ক এপ দিয়ে ক্মপেয়ার করেছি আইফোন টেন এস, টেন এবং নোট ৯ মধ্যে। টোটাল স্কোরে টেন এস পিছিয়ে থাকলেও সিপিঊ এর স্কোরে বিশাল ব্যবধানে পিছনে ফেলেছে নোট ৯ কে, উল্লেখ্য আমাদের নোট ৯ এক্সিনোস প্রসেসর ভার্সন। জিপিউ এর স্কোরে অনেক এগিয়ে থাকায় শেষ হাসি নোট ৯ হাসলেও এ১২ বায়োনিক এক্সিনোস থেকে বিশাল ব্যবধানে জয়ী। রিয়েল টাইম গেম লোডিং এ অবশ্য নোট ৯ আইফোন টেন এবং টেন এস থেকে বেশ পিছিয়ে ছিল, আমরা পরীক্ষা করেছি পাবজি এবং এস্ফাল্ট ৯ দিয়ে, মজার ব্যাপার নোট ৯ এর ৬ গিগা র‍্যাম এর এগেইন্সটে টেন এস এবং টেন এস ম্যাক্স এ দেয়া আছে ৪ গিগাবাইট র‍্যাম। এখানে আইফোন এর আরেকটা এক্স ফ্যাক্ট্রর আমরা দেখতে পাই, সেটা হচ্ছে এপলের সফটওয়্যার হার্ডয়্যার ইন্টেগ্রেশন। ম্যাকওএস সাথে যারা পরিচিত তারা খুব ভাল করেই জানেন যে উইন্ডোজ কম্পিউটার গুলোর থেকে লেস পাওয়ার ফুল কম্পোনেন্ট নিয়েও ম্যাক্সিমাম ক্ষেত্রেই আইম্যাক এবং ম্যাকবুক গুলো ফাস্টার পার্ফরম করে। ফোনের ক্ষেত্রেও ঘটনা একই রকম। আইফোন এর রিয়েল লাইফ পার্ফরমেন্স মোটামুটি আনবিটেবল।

Battery Performance

এবার আসা যাক ব্যাটারি ব্যাক আপের ব্যাপারে। আইফোন টেন থেকে টেন এসে আহামরি কোন ব্যটারির আপগ্রেড নেই। দুটি ফোনেই পুরো একদিন ব্যভারের জন্য যথেস্ট ব্যাটারি দেয়া আছে। এপলের দাবি টেন এস চলবে টেন এর থেকে আধা ঘণ্টা বেশি। ফোনটি বরাবরের মতই ওয়্যারলেস চার্জিং এনাবল্ড। আছে কুইক চার্জ সাপোর্ট, মাত্র আধা ঘণ্টায় ৫০% পর্যন্ত চার্জ হতে পারে তবে সে জন্য আপনাকে আলাদা ৪৯ ডলার খরচ করে কিনে নিতে হবে একটি কুইক চার্জার, বক্সের সাথে দেয়া চার্জারটি দিয়ে ২৬৫৮ এমএএইচ এর ব্যাটারি চার্জ করতে গিয়ে প্রতিদিন ৩ ঘণ্টা লাগবে। মজার ব্যাপার হচ্ছে আইফোন টেন এর ব্যাটারি ছিল ২৭১২ এমএএইচ অর্থাৎ টেন এস এর থেকে বড়, এখানেও ৭ ন্যানোমিটারের এ১২ বায়োনিক প্রসেসর এর ম্যাজিক কারন এটি এ১১ প্রসেসর থেকে অনেক বেশি পাওয়ারফুল হওয়া সত্ত্বেও কম চার্জ ব্যাবহার করে।

Dual Sim Feature

আইফোন টেন এস এর ডুয়াল সিম এর জন্য বহুল আগ্রহ নিয়ে যারা অপেক্ষা করছিলেন তাদের জন্য রয়েছে হতাশা। কেননা ডুয়াল সিম সাপোর্টেড টেন এস এবং টেন এস ম্যাক্সে ন্যানো সিম স্লট দেয়া আছে একটা আর একটা সিম হচ্ছে ই সিম অর্থাৎ সিম এর ডাটা ফোনে কপি করে আরেকটা সিম ব্যাবহার করতে পারবেন। আমরা কথা বলেছিলাম গ্রামীনফোনের সাথে এবং যতদুর খোজ খবর করেছি অতি শীঘ্রই বাংলাদেশে কোন ক্যারিয়ারের ই সিম চালু করার কোন লক্ষন দেখতে পাইনি।

Other Features

আরেকটা ব্যাপার মেনশন করতেই হবে আইফোন টেন ছিল আইপি৬৭ রেটেড আর টেন এস হচ্ছে আইপি ৬৮ রেটেড, ২ মিটার পানির নিচে ৩০ মিনিট পর্যন্ট সুস্থ থাকবে আইফোন টেন এস। সুতরাং বৃষ্টি নাম্লেই দৌড় ঝাপ করে পলিথিন খুজতে হবে না। যারা এতদিন একশন ক্যামেরার অভাবে আন্ডার ওয়াটার প্রফাইল পিক দিতে পারছিলেন না তারা টেন এস নিয়ে নিশ্চিন্তে নেমে যেতে পুল কিংবা পুকুরে।

আইফোন টেন এস এবং টেন এস ম্যাক্সের বিল্ট ইন স্টেরিও স্পিকার এ এবার এসেছে বেশ কিছুটা ইমপ্রুভমেন্ট অর্থাৎ দুই পাশের সাউন্ড অল্মোস্ট সেম।

iPhone XS কেনার জন্য ক্লিক করুন

Camera Features

Photography

টেন এস এর বলার মত আরেকটা আপগ্রেডেড সাইড হচ্ছে এর ক্যামেরা। যদিও দেয়া আছে আগের মতই ১২ মেগাপিক্সেল এর ওয়াইড এঙ্গেল এবং টেলিফটো ডুয়াল ক্যামেরা, তবে এবারের ক্যামেরা টেকনোলজি আগের থেকে বেশ ইম্প্রুভড। মেইন ক্যামেরাটির এপারচার এফ ১.৮, সেন্সর কিছুটা বড়। দেয়া আছে কমন সব ক্যামেরা ফিচার গুলো, টেন এর থেকে টেন এস সিরিজে ছবি বেশি শার্প, আগের আইফোন গুলোর তুলনায় ছবি কিছুটা বেশি কালারফুল স্পেশালি স্মার্ট এইচডিআর মোডের হচবি খুবি ভাইব্রান্ট। লো লাইটের ছবি গুলোও ছিল ড্যাম গুড। নোট ৯ এর লাইভ ফোকাসের সাথে পাল্লা দিয়ে আইফোনের পোর্ট্রেট মোড এবার অনেক ইম্প্রুভড। পিছনে দেয়া দুটি ক্যামেরা দিয়ে ক্যামেরা এপ একটি ডেপথ ম্যাপ তৈরি করে ছবিটিকে বেশ কয়েকটি লেয়ারে ভাগ করে ফেলে। এরপর শুধু সাব্জেক্ট এর চারপাশ ব্লার না করে , ছবিটির লেয়ারগুলোকে সাব্জেক্ট থেকে দূরত্ব অনুসারে কম বা বেশি ব্লার করে। ফলে বোকে এফেক্ট অনেক বেশি পারফেক্ট মনে হয়।

Videography

ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন ৪কে ৬০ এফপিএস এ। ভিডিওতে সাউন্ড রেক্ররড হবে স্টেরিও মোডে। ভিডিও বেশ স্মুথ, এই মুহুর্তে আইফোন টেন এস ভিডিও কে সেরাদের সেরা বলে দেয়া যায়। এছাড়াও আছে স্লো মো ফিচার। ইউটিউউব রিভিউ ভিডিওতে সব দেখে নিতে পারবেন।

iOS 12.0

iPhone XS এর জন্য এপল রিলিজ দিয়েছে আইওএস ১২। যা আরো অনেক বেশি স্ন্যাপী, ল্যাগ্লেস এবং লাইটনিং ফাস্ট। এজন্যই হয়ত একবার যারা আইফোন ইউজ করেন তারা অন্য প্ল্যাটফ্ররম এ যেতে চান না। মাল্টি টাস্কিং, বেসিক ইউজ সবই খুব স্মুথ আর ফাস্ট।

Negative Sides

অনেক গুণগান হলো হাজার ডলারের এই ফোনটি নিয়ে, এবার নেগেটিভ দিক গুলো দেখে নেয়া যাক।

  1. প্রথমেই বলতে হয় হাজার ডলার এই ফোনের বক্সে যেই চার্জারটি পাবেন সেটি দিয়ে এই ফোনটি ফুল চার্জ করতে ৩ ঘণ্টার বেশি সময় লাগবে, আর কুইক চার্জ করতে চাইলে অতিরিক্ত ৪৯ ডলার খরচ করে আলাদা চার্জার কিনে নিতে হবে।
  2. লাইটনিং টু ৩.৫ মিমি. হেডফোন জ্যাক গত বার বক্সের ভেতরে দেয়া থাকলেও এবার নেই, অর্থাৎ থার্ড পার্টি হেডফোন ব্যাবহার কারিরা ঝামেলায় পরবেন।
  3. এবার আসা যাক বহুল আলোচিত চার্জ গেট ইস্যুতে। কিছুদিন আগে রেডিট ফোরামে কিছু টেন এস ইউজার রিপোর্ট করেন স্লিপ অবস্থায় আইফোন টেন এস এবং টেন এস ম্যাক্স চার্জ নিচ্ছে না। চার্জার কানেক্ট করে ওয়েক করার পরেই চার্জ শুরু হচ্ছে। আনবক্স থেরাপি ইউটিউব চ্যানেলে এই ইস্যুটা নিয়ে একটা ডেডিকেটেড ভিডিও করা হয়েছে, ইউটিউবে সার্চ দিয়ে দেখে নিতে পারেন।
  4. আইফোনের নচ পুরো স্মার্টফোন ইন্ডাস্ট্রি কপি করলেও, নচযুক্ত এন্ড্রয়েড ফোনোগুলোতে ভিডিও দেখা বা এপ ইউজের সময় চাইলে নচ হাইড করে ফেলতে পারবেন, কিন্তু আইফোনে নচ ঢাকার কোন উপায় নেই, তাই ভিডিও দেখা বা এপ ব্যাবহারের সময় প্রচুর বিরক্তি উতপাদন করে।

Overall Opinion

শুরুতে বলছিলাম এস ইয়ার এর কথা, সাধারণত এপল দুই বছর পর পর তাদের আই ফোন লাইন আপে মেজর কোন পরিবর্তন নিয়ে আসে, তারমানে প্রতি দ্বিতীয় বছরে তারা একটা ইঙ্ক্রিমেন্টাল আপগ্রেড করে যাতে ম্যাসিভ কোন চেঞ্জ আসে না। এই ফর্মুলা মেনে গত বছরে আকাশ পাতাল হাইপ তোলা আইফোন টেন বা এক্স এর থেকে এবারের টেন এস বা এক্স এস লাইন আপে চেহারা মোবারকে তেমন দৃশ্যমান কোন পরিবর্তন নেই। এই একই ফর্মুলা মেইন্টেইন করার কারনে এবার স্যামসাং এর নোট ৯ এর বিক্রিতে কিছুটা ধস নামে বলা যায়। আশানুরুপ হাইপ তৈরি করতে না পারলেও নোট ৯ কিন্তু একটা সলিড ফোন হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে, সেই তুলনায় আইফোন এর লাইন আপকে এবার কিছুটা এক্সাইটিং বলা যায়, কারন তারা এবার এনেছে তিন তিনটি ফোন, টেন এস, টেন এস ম্যাক্স এবং টেন আর। টেন এস এবং টেন এস ম্যাক্স অল্মস্ট আইডেনটিক্যাল, টেন এস ম্যাক্স আকারে অনেক বড় আর টেন এস গত বছরের আইফোন টেন এর সমান। স্মার্টফোন ব্রান্ডগূলোর প্রতিযোগিতা অনেক বেড়ে যাওয়ায় ডিজাইন এবং এপিয়ারেন্স এ মেজর কোন পরিবর্তন না আনলে ক্রেতারাও তেমন আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। তবে গতানুগতিক এই চিন্তা ভাবনার বাইরে থেকেই বলতে পারি, এস ইয়ার হলেও আইফোনের আপগ্রেড বেশ ভালই ছিল এবার, গত বছর ঝড় তোলা আইফোনের সুপারহিট ডিজাইনে পাচ্ছেন লেটেস্ট সব কম্পোনেন্ট, যারা বড় স্ক্রিন পছন্দ করেন তাদের জনয় টেন এস ম্যাক্স আর যাদের বাজেট কম তাদের জন্য টেন আর। তবে শেষ করার আগে সবচেয়ে জ্রুরি যে কথা যারা অলরেডি আইফোন টেন ব্যাবহার করছেন তাদের টেন এস এ আপগ্রেড করার তেমন কোন প্রয়োজন নেই, ব্যবহার করে তেমন একটা পার্থক্য অনুভব করবেন না, অবশ্য পকেট যদি অত্যন্ত ভারি হয় তাহলে ভিন্ন কথা।

Price & Availability

iPhone XS ও XS Max অফিসিয়ালি বাংলাদেশের বাজারে এভেলেবল নয়। প্রাইভেট ডিলারদের কাছেও খুব একটা পাওয়া যাচ্ছে না। যাও বা দুই একটা আনফিসিয়ালি আসছে সেগুলোর দামও একদমি চড়া। অনেক ঘেটেঘুটে দেখলাম ব্যাকপ্যাকেই সবচেয়ে কমে পাওয়া যাচ্ছে নতুন আইফোন লাইন আপ। আর ব্যাকপ্যাকে আগে শপিং করার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি তারা একদম জেনুইন প্রডাক্ট অফিসিয়াল ওয়ারেন্টি সহ প্রভাইড করে। ব্যাকপ্যাকে আইফোন এক্স এস ৬৪ জিবি পাবেন ৯৯,৯৯৯ টাকায়, ২৫৬ জিবি ১,০৯,৯৯৯ টাকায় এবং এক্স এস ম্যাক্স ৬৪ জিবিও ১০৯,৯৯৯ টাকায় তবে এক্স এস ম্যাক্স এর ২৫৬ ভার্সন ১২৩,৯৯৯ টাকায়। ব্যাকপ্যাকে প্রি অর্ডারের ১০-১৫ দিনের মধ্যে তারা আপনার হাতে পৌঁছে দেবে ফোনটি তাই নিশ্চিন্তে প্রি অর্ডার করতে পারেন নিচের বাটনটি ক্লিক করে। আর সময় পেলে পড়ে আসতে পারেন মূল আইফোন এক্সের রিভিউ। রিভিউটি পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন

iPhone XS কেনার জন্য ক্লিক করুন

Share This Article

Search