আপনি কি বাজেট ফ্রেন্ডলি একটি ল্যাপটপ খুঁজছেন দৈনন্দিন কাজ কিংবা হালকা গেমিংয়ের জন্য?
আজকে আমরা দুইটি Laptop এর তুলনা করবোঃ
Lenovo IdeaPad 1
Price – 51,990
HP 250 G10
Price – 64,000
Design, Outlook and Build quality –
শুরুতেই আসি ডিজাইন, বিল্ড কোয়ালিটি ও আউটলুক নিয়ে,
বিল্ড কোয়ালিটির কথা বলতে গেলে দুটি ল্যাপটপই প্লাস্টিক বিল্ড। নরমাল লুকিং, স্লিক ডিজাইনের। তবে বিল্ড কোয়ালিটি ও লুকিং এর দিক থেকে এখানে Lenovo এগিয়ে থাকবে, এর looks এন্ড handfeel HP এর থেকে বেশী premium লাগে । Lenovo প্লাস্টিক বিল্ড হলেও এর লিড ও কিবোর্ড সেকশনে মেটালিক একটা ফিনিশ দেয়া আছে অন্যদিকে HP এর টপ লিড ও বডি typical প্লাস্টিক যা দেখতে একটু চিপ ফিল দেয়। ল্যাপটপ দুটির হিঞ্জ mechanism এর ক্ষেত্রেও একটু বৈষম্য আছে, লেনোভো এর হিন্জ ওপেনিং ও ক্লোজিং স্মুথ ফিল দিলেও HP এর হিঞ্জ একটু কম স্মুথ লেগেছে। বোঝাই যাচ্ছে HP বিল্ড কোয়ালিটিতে কিছুটা cost cut করেছে। অথচ দাম কিন্তু এরাই বেশি নিচ্ছে।
Lenovo এর top section একদম clean রাখা হয়েছে, শুধু top right কর্নারে লেনোভো এর ব্র্যান্ডিং আছে,
সামনে গেলে দেখতে পাবো ওয়েবক্যাম with privacy shutter, পাশে indicator light , দুটি মাইক্রোফোন, ডিসপ্লে, নীচে একটি ফুল সাইজ কিবোর্ড ও trackpad, trackpad এর বামে কিছু ফিচার লেখা এবং AMD 7000 series ও AMD radeon graphics এর স্টিকার রয়েছে। ডান দিকে আবারও lenovo এর ব্র্যান্ডিং দেখা যাচ্ছে । এবার যদি পিছনে তাকাই তাহলে দেখতে পাবো কুলিং এর জন্য airvents আর দুইপাশে দুটি বটম ফায়ারিং স্পিকার।
On the other hand, HP এর টপ লিড এর মাঝামাঝি বেশ বড়সড় ভাবে HP এর ব্র্যান্ডিং করা। সামনের দিকে গেলে এখানেও টপ এ রয়েছে ওয়েবক্যাম with privacy shutter, indicator light, দুটি মাইক্রোফোন, ডিসপ্লে, ডিসপ্লের নিচের চিন এরিয়াতে ছোট করে HP এর ব্র্যান্ডিং, ফুল সাইজ কিবোর্ড, trackpad ও trackpad এর দামে intel core i5 এর একটা ছোট্টো স্টিকার। Nothing else. পিছনের দিকে তাকালে এখানেও একই অবস্থা একটি air vents আর দুইপাশে দুটি বটম ফায়ারিং স্পিকার।
I/O ports
Lenovo IdeaPad 1 এ পোর্টস হিসেবে বাম দিক থেকে শুরুতেই রয়েছে power in পোর্ট, একটি USB 3.2 Gen 1 superspeed পোর্ট, একটি HDMI 1.4b, একটি superspeed Type C 3.2 Gen 1 যা শুধু ডাটা ট্রান্সফার সাপোর্ট করে এবং একটি 3.5 mm হেডফোন + মাইক কম্বো জ্যাক। এর ডান দিকে গেলে দেখতে পাবো একটি USB 2.0 পোর্ট ও একটি SD card slot।
HP এর বেলাতেও পোর্ট প্যাটার্ন অলমোস্ট সেম দেখা যায়, বাম দিকে শুরুতেই একটি superspeed USB – A (5 Gbps signaling rate) , একটি HDMI 1.4b , একটি superspeed type C ( 5 Gbps signaling rate) লেনোভোর মত এটিও শুধু ডাটা ট্রান্সফার সাপোর্ট করে এবং একটি 3.5 mm হেডফোন + মাইক কম্বো পোর্ট। ডানে পোর্ট হিসেবে আছে পাওয়ার ইন পোর্ট ও একটি superspeed usb type A পোর্ট। এখানে কোনো প্রকার sd card slot তারা দেয়নি।
Keyboard
এখানে দুটি ল্যাপটপেই ফুল সাইজ মেমব্রেন কিবোর্ড দেয়া আছে with numpad, কি ট্রাভেলিং distance ঠিকঠাক । Key প্রেসিং experience এর কথা বলতে গেলে lenovo এর key গুলো more clicky কিন্তু HP এর key গুলো একটু mussy টাইপ এর। এখানেও lenovo HP এর থেকে এগিয়ে থাকবে । তবে 15” এর ল্যাপটপে ফুল সাইজ কিবোর্ড দিতে গিয়ে num pad একদম চিপায় পরে গেছে। বিশেষ করে lenovo এর কীবোর্ডের numpad এর key গুলো অনেক বেশি ছোট লেগেছে। অন্যদিকে HP এর keypad এর ফন্ট টা একটু unique হলেও দেখতে খুব একটা ভালো লাগে না।
Lenovo এর পাওয়ার বাটন এর কিবোর্ড এরিয়ার বাইরে টপ রাইট কর্নারে থাকলেও HP এর পাওয়ার বাটন এর প্লেসমেন্ট কীবোর্ডের বাকি key গুলোর মধ্যে, PrtSc ও delete বাটনের মাঝখানে। তাই অন্য কি চাপতে গিয়ে ভুল বসত পাওয়ার বাটন চেপে sleep mode এ গিয়ে একটু ঘুমিয়ে নিতে পারেন।
উল্লেখ্য এখানে দুটি ল্যাপটপের কোনোটি তেই কিবোর্ড backlit দেয়া নেই। তাই যারা অন্ধকারে লুকিয়ে লুকিয়ে ল্যাপটপ চালান তাদের একটু সমস্যা হয়ে যাবে।
Trackpad
এবার আসি Trackpad এর কথায়, trackpad এর প্লেসমেন্ট দুটি ল্যাপটপেই সেম, middle থেকে একটু left সাইডে। এখানে সাইজের দিক থেকে HP, lenovo এর থেকে এগিয়ে। বেশ বড়সড় একটা trackpad দিয়েছে HP যার dimension 80mm x 120mm । অন্যদিকে Lenovo এর trackpad টা সাইজ একটু ছোট মাত্র 69mm x 104mm । But ব্যবহারের সময় lenovo feels more smooth। এখানে দুটি trackpad এই সকল ধরনের multi touch gesture সাপোর্টেড।
Trackpad এর বাটন দুটির কথা বলতে গেলে এখানে এবার HP এগিয়ে থাকবে Lenovo থেকে। HP এর বাটন দুটি clicky and tactile কিন্তু lenovo এর বেলায় এর উল্টো । Lenovo এর বাটন গুলো খুব একটা কনফোর্টেবল না।
Speaker
Speaker সেকশনে lenovo দিয়েছে 1.5w এর দুটি বটম ফায়ারিং স্পিকার। যার ভলিউম কাজ চলার মত, ফ্ল্যাট একটা সাইন্ড produce করে। সাউন্ড কোয়ালিটি এভারেজ
স্পিকারের দিক থেকে এখানে HP এগিয়ে থাকবে। কত watt এর স্পিকার দেয়া তার কোনো তথ্য কোথাও না পাওয়া গেলেও এর ডুয়াল বটম ফায়ারিং স্টেরিও স্পিকারের সাউন্ড ছিলো lenovo এর থেকে অনেক loud। এটিও ফ্ল্যাট সাউন্ড produce করে। ফুল সাউন্ডে বেশ ভালই distortion আছে ।
বলতে গেলে সাউন্ড কোয়ালিটিতে লেনোভো একটু এগিয়ে থাকলেও ওভারঅল এখানে hp winner।
Specs
Processor
Lenovo ideapad 1 এ প্রসেসর হিসেবে দেয়া আছে AMD ryzen 5 7520U। যা 4 cores 8 threads 6nm আর্কিটেকচারের একটি প্রসেসর। এর base clock speed 2.8 GHz এবং boost clock speed 4.3 GHz। প্রসেসরটি তে 2 MB L2 এবং 4 MB L3 cache দেয়া আছে। প্রসেসরটির max TDP 15W।
HP 250 g10 ল্যাপটপ টিতে দেয়া আছে intel i5 1335U প্রসেসর। এটি 10 cores 12 threads এর 10nm আর্কিটেকচারের প্রসেসর। যার মধ্যে 2 টি Performance core এবং 8 টি Efficiency core। প্রসেসরটির base clock speed 2.5 GHz ও boost clock speed upto 4.6 GHz। এতে 12MB L3 cache মেমোরি দেয়া আছে। এবং প্রসেসরটির max TDP 15w
কোনটা কেমন পারফর্ম করবে তা নিয়ে বিস্তারিত পারফরমেন্স সেনশনে কথা হবে।
GPU
গ্রাফিক্স কার্ডের বেলায় lenovo তে আছে AMD Radeon 610M 2 GB Dedicated GPU এবং সাথে 3 GB shared GPU। ইন টোটাল 5 জিবি গ্রাফিক্স মেমোরি।
অন্যদিকে HP তে পাচ্ছেন intel iris Xe 8GB shared Graphics মেমোরি।
দামে 12 হাজার টাকা কম হলেও lenovo এখানে dedicated একটা gpu ইউজ করায় comparison এ অনেকটা এগিয়ে থাকবে। তবে পারফরমেন্স কেমন তা টেস্টিং এ বোঝা যাবে।
RAM
RAM হিসেবে lenovo ideapad 1 এ আছে 8GB LPDDR5 5500MHz এর একটি কিট যা স্লটের সাথে শোল্ডারড । এবং এতে এক্সট্রা কোনো ram স্লট নেই।
অন্যদিকে HP 250 G10 এ 8gb DDR4 3200MHz এর একটি ram কিট দেয়া আছে। এবং সাথে একটি এক্সট্রা স্লট দেয়া আছে। চাইলেই আপনি ram আপগ্রেড করতে পারবেন।
এখানে lenovo লেটেস্ট LPDDR5 বেশি bus speed ওয়ালা ram দিলেও আপগ্রেড করার কোনো উপায় রাখেনি । 8gb নিয়েই বেঁচে থাকতে হবে। অন্যদিকে hp একটু পুরানা ddr4 কম bus speed এর ram দিলেও এক্সট্রা স্লট থাকায় চাইলেই আপগ্রেড করে নিতে পারবেন।
Storage
স্টোরেজ হিসেবে lenovo ল্যাপটপটি তে 512GB M.2 PCIe 4.0×4 NVMe SSD দেয়া যা upgradable।
HP তেও 512GB PCIe NVMe SSD use করলেও upgradability নিয়ে কোনো তথ্য আমরা পাইনি।
দুটির মধ্যে কোনটির পারফরমেন্স ও রিড রাইট স্পিড ভালো টা দেখার জন্য আমরা crystal diskmark এ টেস্ট করে দেখি । এখানে HP অলমোস্ট ডাবল রিড রাইট স্পিড দিয়ে একটা ভালো রকম কামব্যাক দেয়।
Display
ডিসপ্লে হিসেবে দুটি ল্যাপটপেই 15.6 inches FHD (1920 x 1080), IPS, anti-glare, প্যানেল দেয়া আছে। যার ব্রাইটনেস 250 nits, এবং 45% NTSC কালার সাপোর্টেড। দুটির টেকনিক্যাল স্পেক সেম হলেও 2 টির মধ্যে খালি চোখে HP এর কালার একটু washed out, cooler tone এর লাগে। যেখানে Lenovo এর কালার অনেকটা warmer side এ। আবার ব্রাইটনেস এর বেলা খালি চোখে lenovo এর 250nits hp এর থেকে কম মনে হয়। এর সত্যতা জানতে আমরা এদের calman টেস্ট করাই,
Testing Part
Brightness test
ব্রাইটনেস টেস্টে আমরা
Lenovo- 250 nits ক্লেইম করলেও আমরা পেয়েছি
- 100% brightness এ রেখে পিক ব্রাইটনেস পেয়েছি 224.27 nits
- 50% – 20.04 nits
- 0% – এ এর ডিসপ্লে pitch black হয়ে যায় তাই 1%- এ রেখে টেস্ট করে পেয়েছি 0.28 nits.
অন্যদিকে Hp এখানে অনেকটা এগিয়ে, এখানে আমরা
- 100% brightness এ পেয়েছি 343.32 nits
- 50% – 86.76 nits
- 0% – 15.26 nits
দুটি ল্যাপটপ 250 nits ক্লেইম করলেও বাস্তবে এখানে HP 250 G10 এগিয়ে।
এবার আসি কালার টেস্টে,
Calman কালার gamout টেস্টে
Lenovo – Colour Gamut
adobe RGB – 41.9%
sRGB- 48.3%
NTSC – 42.6%
P3- 39.9%
P3 dE- avg 5.62 maximum 21.38
sRGB dE- avg 7.68 max- 27.69
Hp-
adobe RGB – 43.5%
sRGB- 50.2%
NTSC – 44.3%
P3- 40.4%
P3 dE- avg 9.76 maximum 22.18
sRGB dE- avg 10.64 max- 23.8
HP তে Colour related activity কিংবা Browsing সব কিছুতেই ভালো রকমের Boosted Colour দিচ্ছিল। যেটা Content কিংবা গেমিং এর ক্ষেত্রে এর জন্য perfect হলেও sensitive Colour activity এর ক্ষেত্রে ভালো রকমের problem ফেস করা লাগবে
RGB balance এ রিড ও গ্রিন 100 এর উপর এবং ব্লু 100 এর নীচে থাকায় একটা yollowish, redish-green ভাইব দেয়।
Rgb balance এ আমরা ব্লু এবং গ্রিন কি 100 এর উপরে এবং রেড কে 100 এর নিচে দেখতে পাচ্ছি যার কারণে ডিসপ্লে থেকে আমরা Cyan, greenish-blue টাইপ একটা ভাইব পাচ্ছি।
এখানে দুটি ল্যাপটপেই 45% NTSc ক্লেইম করলেও টেস্টিং এ lenovo থেকে 42.6% ও HP থেকে 44.3% NTSC পেয়েছি।
Delta E ভ্যালু থেকে আমরা দেখতে পাই HP অনেক boosted কালার show করে lenovo এর থেকে।
Performance –
সব জায়গায় Lenovo এগিয়ে থাকলেও পারফরমেন্স সেকশনে এসে খেলা ঘুরে গেছে পুরাই, HP যেহেতু দাম 12 হাজার বেশি নিচ্ছে, পারফরমেন্সে সেটা অনেকাংশে পুষিয়ে দিয়েছে,
Cinebench r23 তে 10 মিনিটের স্ট্রেস টেস্টে lenovo এর Ryzen 5 7520U
multi core এ 4497 ও Single core এ 1129 স্কোর করেছে,
এসময় Max temp হিট করে 72.4°C এবং Avg temp ছিলো 63°C ।
টেস্টের সময় এটি Max clock speed – 4342.2 MHz পর্যন্ত রিচ করে।
অন্যদিকে HP এর i5 1335U এর পারফরমেন্স অলমোস্ট ডাবল! বোথ মাল্টি কোর এবং সিঙ্গেল কোর।
এটি থেকে multi core এ আমরা স্কোর পেয়েছি 7903 এবং Single core এ 1701 ।
এসময় এটি Max temp- 97°C পযর্ন্ত হিট করে এবং এর Avg temp- 83° C ।
টেস্ট চলাকালীন এটি থেকে Max clock speed – 4588.8 MHz পর্যন্ত পেয়েছি।
Hitting
CPU পারফরমেন্সে intel 13 gen ওয়ালা HP 250 G10 অনেকটা এগিয়ে থাকলেও Great power comes with great hitting! এখানেও তাই হয়েছে, টেস্টের সময় ল্যাপটপটি রুম temp 26°C এ বেশ ভালো পরিমাণে হিট জেনারেট করে! 97°C! অন্যদিকে Ryzen 5 7520U নিয়ে lenovo বেশ কম হিট জেনারেট করেছে।
Game benchmark-
যারা এই বাজেটের ল্যাপটপেও গেম খেলতে চান তাদের জন্য আমরা GTA V গেমটি টেস্ট করে দেখেছি।
টেস্টিং এর সময় 1080p resolution এ সব গ্রাফিক্স সেটিংস নরমাল রেখে,
Lenovo এর ryzen 5 7520U এর সাথে 2GB ডেডিকেটেড ও 3GB shared GPU থেকে GTA 5 এ আমরা পেয়েছি 27-30 FPS।
অন্যদিকে
HP 250 G10 এর i5 1335U এর সাথে 8GB shared GPU থেকে GTA 5 এ 35-40 FPS এর মত পেয়েছি।
যদি খুব গেম খেলতে ইচ্ছা হয় তাহলে মাঝে মাঝে খেলতে পারবেন
Battery –
ব্যাটারি সেকশনে দুটি ল্যাপটপেই প্রায় কাছাকাছি ।
Lenovo তে 42Wh এবং HP- 41Wh এর ব্যাটারি দেয়া আছে। ব্রাইটনেস ফুল ও balanced mode এ রেখে নরমাল to মডারেট usage এ lenovo ideapad 1- 3hours 10min এবং HP 250 G10 3 hours 20 min, এখানে বলে রাখি – টেস্টিং এর সময় ব্রাউসিং, সোস্যাল মিডিয়া , টুকটাক অফিস ওয়ার্ক, ইউটিউব ভিডিও watching এর মত নরমাল use করা হয়েছে। বেশি heavy কাজ করতে গেলে ব্যাকআপ আরো কমে যাবে।
Charging –
Lenovo এর সাথে 65W এর একটি adapter দেয়া আছে যা দিয়ে এটি 43 মিনিটে 50% ও 1 ঘণ্টা 38 মিনিটে 100% চার্জ হয়।
অন্যদিকে HP এর সাথে 45W adapter থাকলেও এটি 41 মিনিটে 50% ও 1 ঘণ্টা 47 মিনিটে 100% চার্জ হয়।
Webcam-
ওয়েবক্যাম হিসেবে Both ল্যাপটপেই 720p এর ওয়েবক্যাম দেয়া আছে with প্রাইভেসি শাটার। কিন্তু ক্যামেরা কোয়ালিটি তে Lenovo এগিয়ে। এর ক্যামেরা fixed focus হলেও মোটামুটি চলার মত কোয়ালিটি প্রোভাইড করে। মিটিং, ভিডিও কলের জন্য ঠিকঠাক। কিন্তু HP এর ওয়েবক্যাম কোয়ালিটি মোটেও ভালো বলা যায় না। auto focus থাকলেও অনেক grainny কোয়ালিটি প্রোভাইড করে।
Wifi-
দুটি ল্যাপটপেই কানেকটিভিটি এর জন্য wifi 6 দেয়া থাকলেও ookla স্পিড টেস্ট এ লেনোভো ডাউনলোড স্পিড HP এর থেকে প্রায় দ্বিগুণ ! আপলোড স্পিডের বেলা দুটি প্রায় কাছাকাছি স্পিড দিলেও এখানেও লেনোভো এগিয়ে।
Lenovo –
download 79.58 Mbps, upload 59.97 Mbps
HP-
download 46.63 Mbps, upload 43.53 Mbps
Bluetooth –
এছাড়াও Bluetooth হিসেবে Lenovo তে দেয়া আছে bluetooth 5.2 এর HP তে দেয়া bluetooth 5.3 । এখানে HP লেটেস্ট ভার্সন দিয়ে এগিয়ে আছে।
Pros and Cons-
Lenovo IdeaPad 1 –
Pros-
- Better build quality
- Better keyboard,
- Less expensive
- Better webcam
- Dedicated GPU
- Better thermal management
- DDR5 5 5500MHz ram
Cons-
- Less display brightness
- Less performance
- Less color accurate display
- No option for RAM upgrade
HP 250 G10
Pros-
- Better performance
- Bright Display
- Extra ram slot
Cons-
- Not so good build quality
- Bad webcam
- Overheating
- DDR4 3200 MHz ram
My opinion :
যদি আপনার বাজেট সংকট না থাকে , মাঝে মধ্যে হালকা গেম খেলতে চান, একটু হেবি টাস্ক করতে চান তাহলে সাজেশন থাকবে HP 250 G10 নেয়ার।
বাজেট কম থাকলে, বেসিক কাজের জন্য Lenovo ideapad 1 suggested।