An apple a day keeps the doctor away
ফল হিসেবে apple আপনার স্বাস্থ্যের জন্য যতটা ভালো, product হিসেবে apple আপনার পকেটের জন্য ততটাই হুমকি স্বরুপ।
Unboxing –
Unboxing experience nothing special। Typical apple boxing। বক্স খুললেই শুরুতে macbook air M4, তারপর কিছু paper and documentation, সব শেষে এর 30W চার্জার with type C to C ব্রেইডেড কেবল । শেষ!
Design and build quality
ডিজাইনের কথা বলতে গেলে শুরুতেই এর কালারের কথা বলতে হয়, এর মোট 4 টি কালার launch করেছে apple। Midnight, Silver, Sky blue, Starlight। তার মধ্যে যে কালার নিয়ে সব চেয়ে বেশি আলোচনা , সমালোচনা হচ্ছে টা হলো Sky blue কালার। ইহা সম্পূর্ণই নতুন কালার launch করেছে apple তাদের ঐতিহাসিক space grey কালারকে রিপ্লেস করে।
আমাদের হাতে যে কালারটি আছে এটাকেই apple sky blue কালার হিসেবে দাবি করছে। তবে sky এরকম blue কোন season এ হয় তা আমার জানা নাই। এটা খালি চোখে সিলভার কালার মনে হলেও It identify itself as Sky blue color.
Blue কালার এর বংশের অনেক দূর সম্পর্কের চাচাতো ভাই।
স্টুডিও এর অনেক কে এর কালার guess করতে বলেছিলাম, কারো কাছেই এটি blue না লাগলেও apple যেহেতু বলেছে তাহলে ঠিকি বলেছে।
এবার আসি ডিজাইনে। ডিজাইন typical Apple theme এর। উপরে টপ লিড একদম ক্লিন । শুধু মাঝ বরাবর একটা আধ খাওয়া আপেল।
সামনে গেলে দেখতে পাবো এর ডিসপ্লে যার উপরে মাঝ বরাবর আছে আইফোন থেকে ধার নেয়া notch! Notch এর মাঝখানে ক্যামেরা । Nothing else।
এর নিচের part এ আছে 60% লে আউট কিবোর্ড, কীবোর্ডের এক কোনায় apple এর innovation touch ID। সামনে মাঝামাঝি বেশ বড়সড় track pad।
এবার পিছনের দিকে তাকালে দেখতে পাই, না, এখানে আমরা 4 টা tpu feet ছাড়া আর কিছুই দেখতে পাই না।
নাম macbook air হলেও কোনো air vent না থাকায় হতাশ হলাম।
Build quality –
Build quality একদম টপ নচ। Full aluminum unibody build । কোনো প্রকার বেন্ড বা ফ্লেক্স আমরা পাইনি। হিঞ্চ টাও একদম স্মুথ। ওপেনিং বা ক্লোজিং এ কোনো প্রকার সমস্যা করেনা। এবং ইহা এক হাতেও খুলতে পারবেন।
air নামটি justify করে ইহার ওজন এবং thickness।
এর thickness half inch এর থেকেও কম। মাত্র 0.44 inches এবং ওজন মাত্র 1.24 কেজি।
I/O ports –
Macbook air এ I/O ports ও সব হাওয়া। বাম পাশে শুরুতেই magsafe 3 চার্জিং পোর্ট। 2 টি type -C thunderbolt 4 পোর্ট যা upto 40 Gbps data ট্রান্সফার, power delivery, ও upto two 6k 60hz ডিসপ্লে আউটপুট সাপোর্ট করে।
এর ডান দিকে শুধু একটি 3.5Mm হেডফোন মাইক কম্বো জ্যাক। খতম, টাটা, বাই বাই।
Keyboard –
কিবোর্ড হিসেবে আছে apple তাদের ম্যাজিক কিবোর্ড with backlit । 60% লেআউট এর। কীবোর্ডের এক কোনায় touch id এর উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে।
কীবোর্ডের কি pressing experience was really good. Clicky and tactile feedback দেয়।
Track pad –
এখানে 125mm* 80mm এর বড়সড় একটা trackpad দেয়া আছে যা force touch সাপোর্টেড ।
Track pad টি ভালই স্মুথ । যথেষ্ট responsive । আমাদের স্টুডিও তে থাকা M1 এর সাথে compare করে trackpad এর smoothness এ তেমন change না পেলেও এর haptic আগের থেকে অনেকটা better লেগেছে।
এছাড়াও সব ধরনের multi touch gesture সাপোর্ট এতে আছে।
Speaker and mics –
সাউন্ড আউটপুট এর জন্য এতে Four-speaker sound system দেয়া থাকলেও কোনো speaker grill নেই। কীবোর্ডের উপরে হিঞ্জের ফাঁকা দিয়ে সাউন্ড বের হয়।
Apple claim করেছে এখানে তারা Spatial Audio and Dolby Atmos, technology ইউজ করেছে যা music ও movie দেখার সময় একটা three-dimensional sound produce করে।
কিন্তু বাস্তবে এর স্পিকার not that great । সাউন্ড clear হলেও খুব বেশি loud না। Mac এর কাছে এর থেকে বেশী আশা করেছিলাম। তবে সব আশা কি আর পূরণ হয়?
Display
Display হিসেবে আছে apple এর বিশ্ববিখ্যাত Liquid Retina display।
যা একটি 13.6-inch এর LED-backlit display with IPS technology ; ডিসপ্লে টির native resolution 2560 x 1664 এবং pixel density 224 PPI। এবং এটি একটি 60hz প্যানেল।
এর peak brightness claim করেছে 500 nits ।
Color এর দিক থেকে ডিসপ্লেটি 1 billion colors Supported এর সাথে আছে apple এর Wide color (P3), True Tone technology।
Specifications –
Chip হিসেবে এখানে apple এর নিজস্ব M4 চিপ ব্যবহার করা হয়েছে।
যা একটি 10 core cpu, এর মধ্যে 4 টি performance core এবং 6 টি efficiency core।
এছাড়া 8 টি Gpu core, যা Hardware-accelerated ray tracing সাপোর্টেড এবং ai এর জন্য রয়েছে 16 core neural engine।
Ram হিসেবে আমাদের unit এ আছে 16 GB এর unified RAM।
Storage হিসেবে আছে 256GB internal স্টোরেজ।
Wireless connectivity –
Wireless connectivity এর জন্য এতে আছে একদম লেটেস্ট মাল, Wi-Fi 6E এবং Bluetooth 5.3।
Camera-
ক্যামেরা হিসেবে আছে 12MP Center Stage camera with support for Desk View। Center stage camera থাকায় আপনি ডানে বামে move করলেও ক্যামেরা আপনাকে track করে center positon এ রাখবে।
আরেকটি ইন্টারেস্টিং ফিচার হলো এর desk view। যা ব্যবহার করে আপনি আপনার সুন্দর চেহারার পাশাপশি একই সাথে আপনার ডেস্ক এর view শেয়ার করতে পারবেন। প্রিয়জনকে ম্যাথ বোঝানোর সময় ইহা আপনার কাজে আসতে পারে।
এছাড়াও এই ক্যামেরা দিয়ে আপনি 1080p HD video recording করতে পারবেন with
Advanced image signal processor।
Battery –
ব্যাটারি মা-শা আল্লাহ।
53.8 watt hour এর lithium polymer ব্যাটারি দেয়া আছে। ব্যাটারি নিয়ে apple claim করেছে ভিডিও স্ট্রিম এ 18 hours এবং web browsing এ 15 hours back up পাবেন।
আমাদের usage এ 100% চার্জ থেকে দীর্ঘ 5 ঘণ্টা web ব্রাউসিং ও টুকটাক কাজ করে এর মাত্র 10% শক্তি শেষ করতে সক্ষম হয়েছি।
Performance/ productivity benchmarking
সব টেকনিক্যাল কথা শেষ, এবার আসি টেস্টিং এ
Display test
ডিসপ্লে টেস্টের শুরুতেই আসি Colour Gamut টেস্টে।
এখানে mac এর liquid retina display বেশ ভালই খেলা জমিয়েছে,
টেস্ট শেষে আমরা পেয়েছি,
Srgb -100%
Adobe rgb -86.6%
P3 -97.5%
Ntsc – 84.7%
এবং সব শেষে
P3- Delta-E – 1.38
আমরা আমাদের এই Test Monitor Team এর system e run করি অ্যান্ড Mirror এ mac 4 air এ নেই। এই ক্ষেত্রে কিছু % latency and FPS limitation এর কারনে আমাদের Test 1-2% Margin Of error পাই। আমরা আমাদের Test এ 1.38 পেলেও Notebook check এ মিনিমাম Delta -E ছিল 1.1. Which One Really Impressive. Delta -E 2000 Chart এ সব colour almost 1-2 এর মধ্যে ছিল, যেইটা আমরা খুব কম laptop এ দেখতে পেয়েছি।
Brightness এর বেলাতেও ঠকবেন না একটুও,
Mac Book air 4 এর Brightness claim ছিল 500 nits অ্যান্ড আমরা আমাদের টেস্টে maximum Brightness পেয়েছি 513 Nits. Good job apple.
Performance test –
সব শেষে আসি পারফরমেন্স টেস্টে,
এখানে আমরা macbook m4 air কে ফাঁকা মাঠে গোল দিতে দেইনি, সাথে যোগ করেছি আমাদের স্টুডিও তে থাকা তারই বড় ভাই macbook air M1। দুটির মধ্যে একটা মারামারি বাধানোর চেষ্টা করেছি। যদিও দুটি macbook এর দাম ও spec এর মধ্যে অনেক difference আছে । তবুও আমরা দেখতে চাই এত টাকা বেশি দিয়ে m4 কেনা আসলেই যৌক্তিক কি না।
যেহেতু ম্যাকবুক কিনে কেউ গেমিং করবেন না,( তবে কেউ যদি গেমিং করতে চান তাহলে find a better psychiatrist for you) তাই আমরা এর টিপিক্যাল বেঞ্চমার্ক করিনি। Mac যারা কিনেন তারা সবাই প্রোডাক্টিভ কাজের জন্যই কিনেন, চলুন দেখে আসি এর প্রোডাক্টিভিটি পারফরমেন্স –
[Section 1: Premiere Pro Performance]
শুরুতেই premiere pro টেস্ট,
এখনে উভয় ল্যাপটপে আমরা টেস্টিং ফুটেজ হিসেবে 3 টি ব্ল্যাক ম্যাজিক এর ফুটেজ 1 টি সনি fx 30 এর ফুটেজ ও 1 টি lumix এর ফুটেজ নিয়ে 3 মিনিট 21 সেকেন্ডের একটি সিকুয়েন্স রেডি করি।
Macbook air m4 এ
“Premiere Pro অ্যাপ ওপেন হতে সময় নিয়েছে মাত্র ৩ সেকেন্ড।
প্রজেক্ট ফাইল ওপেন হতে সময় লেগেছে ৫ সেকেন্ড।”
কিন্তু এখানে M1 এয়ার অনেক পিছিয়ে। এতে সময় লেগেছে 1 মিনিট 8 সেকেন্ড। এবং প্রজেক্ট ফাইল ওপেন হতে সময় লেগেছে 13 সেকেন্ড।
আমাদের প্রোডাক্টিভিটি বেঞ্চমার্ক এর ফোল্ডারটিতে থাকা 9 টি ব্ল্যাক ম্যাজিক এর 8k ফুটেজ, 2 টি সনি ও একটি লুমিক্স এর ফুটেজ প্রক্সি ফাইল তৈরি করতে M4 air এর সময় লেগেছে ৩৯ মিনিট ৩৫ সেকেন্ড।”
এদিকে M1 এয়ার এখানে বেশ বেগ পেয়েছে। প্রক্সি টাইম লেগেছে 1 ঘণ্টা 40 মিনিট।
“প্রক্সি ছাড়া প্লেব্যাকের সময় M4 এয়ার এর মোট ফ্রেমের প্রায় ৫০% ফ্রেম ড্রপ হয়েছে।
১২০৯৫টি ফ্রেমের মধ্যে ৬০৪৫টি ফ্রেম ড্রপ হয়েছে।
প্রক্সি ব্যবহার করলেও একই ধরনের ফ্রেম ড্রপ লক্ষ্য করা গেছে।
তবে টাইমলাইন স্ক্র্যাবিং ছিল একদম ল্যাগ ফ্রি।”
অন্যদিকে M1 এয়ার অনেক পিছিয়ে, 4 ভাগের 3 ভাগ ফ্রেম ড্রপ করেছে এখানে।
M 4 air এ “ওয়ার্প স্ট্যাবিলাইজেশন করতে সময় লেগেছে ১৩ মিনিট ৮ সেকেন্ড।”
M1 air এ পর্যাপ্ত স্টোরেজ না থাকায় এটি টেস্ট করা সম্ভব হয়নি।
[Export Performance]
“Apple ProRes ফরম্যাটে LUT ছাড়া এক্সপোর্ট টাইম:
M4 air –
Premiere Pro থেকে এক্সপোর্টে লেগেছে ২৮ মিনিট ৫৮ সেকেন্ড।
M1 air – 37 মিনিট।
M4 এয়ার এ Media Encoder ব্যবহার করলে সময় লেগেছে ২৪ মিনিট ৩৫ সেকেন্ড।”
M1 air এ 31 মিনিট 32 সেকেন্ড।
“H.265 ফরম্যাটে LUT ছাড়া এক্সপোর্ট টাইম:
M4 air –
Premiere Pro থেকে এক্সপোর্টে লেগেছে ১ ঘণ্টা ৩০ সেকেন্ড।
M1 air – 3 ঘণ্টা 38 মিনিট।
M4 air এর Media Encoder দিয়ে এক্সপোর্টে লেগেছে ৫৩ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড।”
M1 air এ সময় লেগেছে 3 ঘণ্টা 7 মিনিট।
“LUT অ্যাপ্লাই করার পরও Playback পারফরম্যান্সের অবস্থা একই,
প্রক্সি সহ এবং ছাড়াও M4 air এ প্রায় ৫০% ফ্রেম ড্রপ হয়েছে।” এবং m1 air এ 4 ভাগের 3 ভাগ ফ্রেমই ড্রপ।
“LUT সহ এক্সপোর্ট টাইম:
M4 air এ Premiere Pro থেকে Apple ProRes এ ২৪ মিনিট ৪০ সেকেন্ড।
M1 এয়ার এ এই সময় গিয়ে দাড়ায় 2 ঘণ্টা 31 মিনিট।
M4 air এ Premiere Pro থেকে H.265 ফরম্যাটে এক্সপোর্টে সময় লাগে ৫২ মিনিট ৪৮ সেকেন্ড।”
এখানে M1 air এ এক্সপোর্ট দিয়ে নেপাল থেকে ঘুরে আসতে পারবেন । কারণ এখানে লেগেছে 4 ঘণ্টা 40 মিনিট ।
তবে বলে রাখা ভালো টেস্টিং এর সময় আমাদের স্টুডিও তে থাকা M1 air এ স্টোরেজ না থাকায়, আমরা এর টেস্টিং এক্সটারনাল ssd দিয়ে করাই। এই কারণে কিছু পারফরমেন্স কমে যেতে পারে। কিন্তু এত কম!
[Section 2: After Effects Performance]
M4 air এ ভিডিও ইমপোর্ট করতে সময় লেগেছে ২.৫ সেকেন্ড।
M1 air এ সময় লেগেছে 2 সেকেন্ড।
M4 air এ প্রজেক্ট ফাইল ওপেন হতে সময় লেগেছে ৯ সেকেন্ড।”
M1 air এ সময় লেগেছে 6 সেকেন্ড।
“M4 air এ টাইমলাইন স্ক্র্যাবিংয়ের সময় কিছুটা ল্যাগ দেখা গেছে,
কিন্তু ভিডিও প্লেব্যাক ছিল ল্যাগ ফ্রি।”
M1 air এ বেশ ভালো lag এর দেখা পেয়েছি। ভিডিও প্লেব্যাকেও এই ল্যাগ লক্ষ্য করা যায়।
“এম4 এয়ার ও ৩ডি ক্যামেরা ট্র্যাকিং সম্পন্ন করতে সময় লেগেছে ৭ মিনিট ২৩ সেকেন্ড।”
এম 1 এয়ার এ এই সময় গিয়ে দাড়ায় 9 মিনিট 54 সেকেন্ড।
“M4 air এ রোটোস্কোপ ফ্রিজ করতে সময় লেগেছে ১৩ মিনিট ১০ সেকেন্ড।”
এখানে আবার M1 এগিয়ে। এখানে সময় লেগেছে 7 মিনিট 38 সেকেন্ড।
M4 air এ প্রজেক্ট রেন্ডার করতে সময় লেগেছে ৭ মিনিট ৩৮ সেকেন্ড।”
M1 air এ surprisingly সময় লেগেছে 3 মিনিট 57 সেকেন্ড।
[Section 3: Blender Performance]
Blender এ এসে M4 air ভালো একটা খেলা দেখিয়েছে, এলাকার বড় ভাই M1 air কে বেশ ভালো পানি খাইয়েছে।
Macbook M4 air এ
“Blender অ্যাপ ওপেন হতে সময় নিয়েছে ২.৫ সেকেন্ড।
অন্যদিকে M1 air এ অ্যাপ ওপেনিং টাইম ছিলো 3 সেকেন্ডের মত।
M4 air ও M1 air উভয় ডিভাইসে ডিফল্ট কিউবের সলিড প্রিভিউতে কোনো ল্যাগ দেখা যায়নি।
কিন্তু M4 air এ ম্যাটেরিয়াল প্রিভিউ তে ডিফল্ট কিউব সাথে সাথেই ওপেন হলেও M1 air এখানে ভালো বেগ পেয়েছে, 11 সেকেন্ড লেগেছে শুধু প্রিভিউ ওপেন হতে।
এর পর উভয় ডিভাইসেই কোনো ল্যাগ ছিলো না।
M4 air এ ডিফল্ট কিউব এর রেন্ডার প্রিভিউ ওপেন হতে সময় নিয়েছে ৬ সেকেন্ড, এরপর কোনো ল্যাগ ছিল না। M1 air এর ক্ষেত্রেও এখানে একই রেজাল্ট পেয়েছি আমরা।
এবার আসি আসল খেলায়, blender এ তো আপনি সারাদিন ডিফল্ট কিউব নিয়ে নাড়াচাড়া করবেন না।
একটা প্রজেক্ট ওপেন করে দেখি,
প্রজেক্ট ওপেন করার পর M4 air এর সলিড প্রিভিউতে কিছুটা ল্যাগ পাই অন্যদিকে M1 air এর ল্যাগ এর পরিমাণ একটু বেশি কিছু বাট usable।
M4 air এ প্রজেক্ট এর ম্যাটেরিয়াল প্রিভিউ ওপেন হতে ৮ সেকেন্ড লেগেছে এবং কিছুটা ল্যাগ ছিল।
M1 air এ এই ওপেনিং টাইম গিয়ে দাড়ায় 23 সেকেন্ড এবং সাথে ultimate lagging তো আছেই।
সব শেষে M4 air এ রেন্ডার প্রিভিউ ওপেন হতে ৩ সেকেন্ড লেগেছে, তবে বেশ ভালো পরিমাণ ল্যাগ ছিল।”
But but but, M1 air এ অনেক চেষ্টা করেও এর render preview দেখার কোনো সৌভাগ্য আমাদের হয়নি, render preview তে ক্লিক করে 10 মিনিট বসে থেকে দেখছি, প্রেজেক্টের চাঁদমুখ খানা দেখার জন্য, কিন্তু M1 air এখানে আমাদের হতাশ করেছে।
দ্বিতীয় দফায় আরো একবার চেষ্টা করেও render preview এর দেখা আমরা পাইনি।
এবার আসি প্রজেক্ট রেন্ডারিং টাইম,
M4 air এ
“EEVEE ইঞ্জিন ব্যবহার করে রেন্ডার টাইম ছিল ৩ মিনিট ২৫ সেকেন্ড।
অন্যদিকে M1 air এ এই সময় গিয়ে দাড়ায় 5 মিনিট 54 সেকেন্ড।
এর পরে,
Cycles ইঞ্জিন ব্যবহার করে M4 air এ রেন্ডার টাইম ছিল ৫ মিনিট ২ সেকেন্ড।”
কিন্তু M1 air এখানে আবার আমাদের হতাশ করে, 4k resolution এ GPU compute এ render দিলে কয়েক সেকেন্ড পর System Out of Gpu memory show করে। Resolution কমিয়ে 1080 করেও একই অবস্থা। উপায় না পেয়ে আমরা compute mode change করে CPU তে দেই কিন্তু তখন render টাইম show করে 7-8 ঘণ্টা। তাই যারা Blender use করার কথা ভাবছেন তারা M4 air এর দিকে যেতে পারেন।
“সব মিলিয়ে, MacBook Air M4 লাইট থেকে মিডিয়াম ভিডিও এডিটিং, মোশন গ্রাফিক্স এবং হালকা ৩ডি কাজের জন্য ভালো পারফর্ম করেছে।
তবে হেভি বা বড় প্রজেক্টের ক্ষেত্রে কিছু ল্যাগ এবং অপেক্ষাকৃত বেশি এক্সপোর্ট টাইম লক্ষ্য করা গেছে।”