বাংলাদেশে বাজেট ল্যাপটপ সেগমেন্টের সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ৫০ থেকে এক লক্ষ টাকার ভেতরে সেগমেন্টা এবল যার কারনেই আামদের দেশে এই সেগমেন্টা এতটাই ক্রাউডেড। এছাড়াও গত কিছুদিনধরে ল্যাপটপ এবং অন্যান্য ভিডিও গুলোর কমেন্ট বক্সে আপনাদের এই সেগমেন্টের ল্যাপটপ রিভিউর জন্য অনেক রিকুয়েস্ট আমরা দেখতে পেয়েছি। এরই ধারাবাহিকতায় তারা আমাদের কাছে পাঠিয়ে দেয় এই দুইটা ল্যাপটপ ASUS vivobook 15, x1504va এবং x1504za. এখানে থাকা VA মডেল টা কেরি করছে i5 13th gen 1335u প্রোসেসর এবং ZA মডেলটা কেরি করছে intel 12th gen এর core i3 1215U প্রোসেসর। সম্পূর্ণ ভিডিওতে দেখব ল্যাপটপগুলো কতটা রেকমেন্ডেবল।
Competitor analysis :
প্রথমেই কম্পিটিটর এানালাইসিস। x1504za যার বর্তমান বাজার মুল্য ৫৪৯০০টাকা। প্রথমে এর প্রতিদ্বন্দ্বীদের সাথে পরিচয় হয়ে নেওয়া যাক।
Avita Liber V14 Core i5 11th Gen 14″ FHD Laptop Golden Matt Black দাম ৪৭ হাজার টাকা।
HP 250 G9 Core i3 12th Gen 15.6″ HD DDR4 RAM Laptop With 1 Year Warranty দাম ৫৩৫০০ টাকা।
HP 15s-fq5357TU Core i3 12th Gen 15.6″ FHD Laptop দাম ৫৫হাজার টাকা।
Lenovo IdeaPad SLIM 31 14IAU7 Intel Core i3 12th Gen 14″ FHD Laptop ৫৬৫০০টাকা।
Lenovo IdeaPad Slim 3 14IRU8 Core i3 13th Gen 14″ FHD Military Grade Laptop ৫৮০০০ টাকা
এবার x1504za. ল্যাপটপটার বর্তমান বাজার মূল্য ৮০০০০ টাকা থেকে মাত্র ৭০০ টাকা কম।
Lenovo IdeaPad Slim 3 14IRH8 Core i5 13th Gen 14″ FHD Military Grade Laptop ৭৯৫০০
Asus Vivobook 14 X1404VA Core i5 13th Gen 14″ FHD Laptop দাম ৭৯০০০ টাকা
Lenovo IdeaPad Slim 3 14IRH8 Core i5 13th Gen 14″ FHD Military Grade Laptop Arctic Grey দাম ৭৯৫০০ টাকা
MSI Modern 14 C12MO Core i5 12th Gen 14″ FHD Laptop দাম ৭০০০০ টাকা
HP 15s-eq2335AU Ryzen 7 5700U 15.6″ FHD Laptop দাম ৭৫০০০ টাকা
Port and button :
ডান দিক
1x DC-in
1 x HDMI 1.4
2 x USB 3.2 Gen 1 Type-A
1 x USB 3.2 Gen 1 Type-C
1 x 3.5mm Combo Audio Jack
বাম দিক
1 x USB 2.0 Type-A
1x battery power LED indicator
Webcam : 720p HD camera With privacy shutter
Speakers :
ল্যাপটপটার ভিতরে কত ওয়াট এর স্পিকার ব্যবহার করা হয়েছে তা ঠিক যানা যায়নি । কিন্তু সম্ভাব্য ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী এ বাজেট সেগমেন্টে আমরা তিন ওয়াট বা দুই ওয়াটার স্পিকার গুলোই দেখতে পাই এখানেও ভিন্ন হওয়ার কথা না। স্পিকার এর লাউডনেস খুব একটা বলবো নাহ, আছে মোটামুটি । বিশেষ করে যাদের দিন কাটে এসির তলে তাদের জন্য এর সাউন্ড যথেষ্ট মনে হলেও, কিন্তু আমার মত গরিব যারা আছেন, যাদের রাত কাটে ফ্যানের বাতাসে, তাদের জন্য যথেষ্ট নাও হতে পারে। এছাড়াও ফুল ভলিউমে ঐরকম কোন ডিস্টোরশন লক্ষ্য করতে পারিনি। সাউন্ড অনেক ডিটেইল্ড বলবো না আছে কিছুটা আর কি।
Dimension and weight :
(W)35.97cm x ( L)23.25cm x (H)1.79~1.79 cm, weight 1.70kg ( দুইটাই সেইম ভাই)
Keybord :
কিবোর্ড হিসেবে এই ল্যাপটপটিতে ব্যবহার করা হয়েছে একটি ফুল সাইজ মেমব্রেন চিকলেট কিবোর্ড। যাকে অপারেট করতে ফোর্স কম লাগায় এর বাম্পি ফিডব্যাক ছিল কিছুটা সফটার সাইডে, কিবোর্ড টাতে রয়েছে সিঙ্গেল কালার ব্যাকলিট, এফপিএস বাড়াতে এখানে কোন আরজিবির দেখা নাই। কিবোর্ডের কিকেট মেটেরিয়াল চিপ ফিল হয়নি কিছুটা প্রিমিয়াম সাইডে রাখবো। ওভারঅল কিবোর্ডটা থেকে একটি ডিসেন্ট পারফরম্যান্স পেয়েছি।
Trackpad :
এবার এর ট্রেকপ্যাড নিয়ে কথা বলি, ১০৪ মিলিমিটার বাই ৭২ মিলিমিটারের এই ট্রেকপেডের সাইজ কাজ চালিয়ে দেয়ার মত ছিল। সারফেসটা ওইরকম স্লিপারি ছিল না, এছাড়াও ট্র্যাকপ্যাডের সাইজটা আর একটু বড় আশা করেছিলাম। দুইটা ল্যাপটপ প্রায় আইডেন্টিক্যাল হলেও আমাদের এই ল্যাপটপের ট্র্যাকপ্যাড অর্থাৎ i5 ভেরিয়েন্টে ট্র্যাকপ্যাডের ভেতরে একটা ছোট্ট ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর রয়েছে।
Battery and Adaptor :
ল্যাপটপটার ভিতরে রয়েছে 42Wh ওয়াট আওয়ারের lithium ion battery যেটাকে চার্জ করতে বক্সে একটি ছোটখাটো ৪৫ ওয়াটের চার্জার দেওয়া আছে। এই চার্জারটি দিয়ে এই ল্যাপটপটিকে ০-৬০% পর্যন্ত চার্জ করতে সময় প্রয়োজন মাত্র ৪৯ মিনিট।
(specifications)
এবার ল্যাপটপটার স্পেসিফিকেশন সম্পর্কে কথা বলে নেওয়া যাক
CPU : যেহেতু আমাদের কাছে আজকে দুটি ল্যাপটপ রয়েছে। এবং এই দুটি ল্যাপটপেরই প্রসেসর ভিন্ন। তাই প্রথমেই আমাদের কাছে থাকা x1054va যাতে রয়েছে intel core i5 1335u প্রোসেসর একে নিয়ে কথা বালা যাক। সিপিইউটাতে রয়েছে ১২টি থ্রেড এবং টোটাল ১০ টি কোর। যার মধ্যে ৮টাই এফিশিয়েন্ট কোর এবং ২ টা পারফরম্যান্স কোর। সিপিইউটা সর্বোচ্চ প্রডিউস করতে পারে 4.6GHz এবং সিপিইউ টা তে ইন্টেল স্মার্ট কেস রেয়েছে ১২ এমবি। মেক্স টিডিপি ৫৫ওয়াট। এছাড়াও সিপিইউটাতে একটি ইন্টিগ্রেটেড গ্রাফিক্স রয়েছে Intel® Iris Xe Graphics যার ম্যাক্স ডায়নামিক ফ্রিকোয়েন্সি 1.25GHz
এবার আসা যাক x1054za ভিতরে থাকা intel i3 1215u স্পেক এর বিষয় নিয়ে। এই সিপিউটার ভিতরে রয়েছে টোটাল ৬টি কোর এবং থ্রেড রেয়েছে ৮টা। সিপিইউটা ম্যাক্স টার্বো ফ্রিকোয়েন্সি প্রোডিউস করতে পারে 4.40GHz, রয়েছে 10MB intel smart cache. কোম্পানি থেকে সিপিউটার ম্যাক্স পাওয়ার কনজামশন বলা হচ্ছে ৫৫ ওয়াট। এছাড়া এই সিপিইউটাতেও রয়েছে একটি ইন্টিগ্রেটেড গ্রাফিক্স intel uhd graphics যেটি সর্বোচ্চ প্রোডিউস করতে পারে 1.10ghz
RAM : দুটি ল্যাপটপেই রেম হিসেবে রয়েছে ৩২০০ মেগাহার্জের শুধুমাত্র ৮ জিবি অন বোর্ড সোল্ডার্ড রেম। যেটা আসলে এই ২০২৪ এ এসে ৫০০০০ টাকার বদলে কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। এখন যদিও ডিডিআর ফোর রেমের বিষয়টাও মেনে নেই, কিন্তু ৮ জিবি রেম? যদিও ভিতরে একটি ram স্লট রয়েছে যেখানে আপটু ১৬ জিবি পর্যন্ত রেম বসাতে পারবেন।
Storage : স্টোরেজ সলিউশন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে দুটি ল্যাপটপেই ৫১২ জিবি gen 4 nvme ssd, কিন্তু দুটির কোম্পানি ভিন্ন। যেমন i5 ভেরিয়েন্টে ব্যবহার করা হয়েছে Micron_2400_MTFDKBA512QFM: 512.1 GB এবং i3 ভেরিয়েন্টে HFS512GEJ9X108N: 512.1 GB. ক্রিস্টালডিস মার্কে আমারা এই i5 ভরিয়েন্টে রিড স্কোর পাই 4332 এবং রাইট ১৮০৯ একই ভাবে i3 ভেরিয়েন্টে রিড পাই ৫০০৮ এবং রাইট ৪৫২৪। আশ্চর্যজনকভাবে আমরা আমাদের ডাউনগ্রেটেড ভেরিয়েন্টে আপডেটেড ভেরিয়েন্ট থেকেও বেশি নাম্বার পেয়েছি। যা আসলেই অবাক করণীয় ছিল।
Display : display, দুইটা ল্যাপটপের ভেতরেই একই ধরনের প্যানেল ব্যবহার করা হয়েছে। 15.6inch এর 1920×1080p, 60Hz, 240nits ব্রাইটনেসের একটি আইপিএস লেভেল প্যানেল। যাকে আমরা আরেক ভাষায় tn প্যানেল নামেও চিনে থাকি। ৫০ থেকে ৮০ হাজার টাকার ল্যাপটপগুলোতে এইরকম ডিসপ্লে আসলেই আনএক্সপেক্টেড। আসলে প্যানেলটাতে কি নাই বলেন, ঘোস্টিং, গ্লেয়ার,,,,,কালার একুরিসির চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার। অর্থাৎ একটা ভালো এক্সপেরিয়েন্স বাদে যা চান সবকিছু আছে এই ডিসপ্লেতে। ভরপুর গ্লেয়ারের সাথে ওয়াস্ড আউট কালারের কারনে কনটেন্ট ওয়াচিং খুব একটা মজার ছিল না। এটাকে আরো ভালোভাবে বুঝাতে চলেন দেখে আসি আমাদের স্পাইডার টেস্ট রেজাল্ট গুলো। প্রথমেই আমাদের i3 ভেরিএন্টের ডিসপ্লে রেজাল্ট : 61% of sRGB, 46% of AdobeRGB, 46% of P3, 44% of NTSC এর পর i5 এর রেজাল্টে : 57% of sRGB, 43% of AdobeRGB, 43% of P3, 41% of NTSC প্যানেল দুইটা একই হওয়া সত্ত্বেও আমরা হালকা কিছু নাম্বারের হেরফের দেখতে পেয়েছি যদিও সেটা কোন চিন্তার বিষয় নয়। পরিশেষে এই ডিসপ্লে সম্পর্কে এ কথাই বলব এটা দিয়ে কোন ধরনের কালারের কাজ করা যাবে না। লাইক ফটোশপ ইলাস্ট্রেটরের কাজগুলো, এইসব সফটওয়্যারগুলোতে কাজের ক্ষেত্রে কালার একুরিসির অনেক প্রয়োজন হয় যেটা এই ডিসপ্লেটা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
Performance
আজকের টর্চার টেস্টের এই সেগমেন্টে আমরা মাঠে নামিয়ে দিয়েছি আমাদের পুরনো বন্ধু cinebench r23 কে। প্রথমেই i5 এর রেজাল্ট সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। এডাপ্টার লাগানো অবস্থায় মাল্টি করে আমরা টেস্ট চালিয়েছি যেখানে পয়েন্ট পেয়েছি ৫৫৬৬pts এবং সিঙ্গেল কোরে ১৬০৫pts. টেস্টিং এর সময় এর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছায় ৯০°C পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ পাওয়ার কনজামশন দেখা যায় মাএ ২৮ ওয়াট এবং আমাদের ধারণা এটা এখানেই লক করে দেওয়া হয়েছে।
একইভাবে i3 ভেরিয়েন্টের টেস্টিং, যেখানে মাল্টি কোরে আমরা পেয়েছি 4292pts এবং সিংগেল কোরে 1379pts এই সময়ও সর্বোচ্চ পাওয়ার কনজামশন ছিল28w এবং টেম্পারেচার সর্বোচ্চ দেখা যায় 92°c এবং এখানেও দেখা যাচ্ছে একইভাবে এই সিপিইউ টাও ২৮ ওয়াটেই লক করা।
About productivity and gaming
ল্যাপটপটাতে প্রোডাক্টিভিটি এবং গেমিং এর বিষয়টা নিয়ে কথা বলা যাক। কোন ধরনের হেভি সফটওয়্যারে হেভি কোন কাজ করা লাইক ভিডিও এডিটিং। যেমন আমরা প্রিমিয়ারপ্রোতে আমাদের প্রায় 700gb সাইজের একটি সু বিশাল ফাইল প্লেব্যাক করার চেষ্টা করি যা একটা সহনশীল পর্যায়ে থাকলেও কিন্তু এক্সপোর্টের সময় বিষয়টা অসহনশীল হয়ে পড়ে। এইতো একমিনিটের এক ক্লিপ এক্সপোর্ট করতে ভাইজান ৮ ঘণ্টার বেশি সময় চেয়ে বসেন। যাইহোক এই ল্যাপটপটাতে চাইলে আপনি কেপকাটের মত লাইট সফটওয়্যার গুলোতে ছোটখাটো ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন, কিন্তু স্টিল হেভি কোন কাজ করতে বেগ পেতে হতে পারে।
এছাড়া গেমিং এর কথা যদি বলি এটাতে আমরা (সিএস গো) এবং (ভেলোরেন্টের) মতো গেমগুলো খেলেছিলাম। ভেলোরেট যেহেতু একটা অপটিমাইজড গেইম সেহেতু এটাতে আমরা একটা প্লেএবল এক্সপেরিয়েন্স পেয়েছি। কিন্তু (সিএস গোর) ক্ষেত্রে বিষয়টা একদমই উল্টো ১৫ থেকে ১৬ সর্বোচ্চ ২৪ এপ পি এস, আমরা দেখতে পেয়েছি এবং এই এফপিএস এর নাম্বারেও অনেক সিগনিফিকেন্ট ড্রপ আমরা দেখেছি মাজে মাজে যা প্রায় আনপ্লেএবল বলা চলে দুটোরই ক্ষেত্রে উল্লেখ্য আমরা সবচেয়ে লোয়েস্ট সেটিং প্রিসেটে ছিলাম তখন।
final thoughts : এবার আমার শেষ কিছু বাক্য, যে বাক্যগুলোতে হতে পারে নষ্ট, অনেক সম্পর্ক। দুইটা ল্যাপটপের মাঝে কোন সিগনিফিকেশন পার্থক্য নেই শুধু এই ছাড়া যে i5 ভেরিএন্টে স্পেকটা একটু আপডেটেড এবং এর ট্র্যাকপ্যাডের ভিতরে একটা ফিঙ্গারপ্রিন্ট আছে। এবং এরপর আঘা থেকে ঘোড়া, ঘোড়া থেকে মাথা সবই এক।
যদি এই ল্যাপটপটা সম্পর্কে কোন প্রোস নিয়ে কথা বলতে চাই। তাহলে বলতে হবে এর পোর্টিবিলিটির দিকে নজর দেওয়ার বিষয়টাকে নিয়ে। এর সাথে আসা ৪৫ ওয়াটের চার্জারটা আমাদের দেখা অন্য চার্জার গুলো থেকে অনেকটাই পোর্টেবল। যেটাকে ক্যারি করতে আসলে খুব একটা অসুবিধা হবে না। ল্যাপটপটা যেহেতু ফুল প্লাস্টিক বিল্ড, যার কারণে এর ওজনটাও অনেকটাই কম। বিল্ড ম্যাটেরিয়াল কিবোর্ড ট্র্যাকপ্যাড এবং স্পেক নিয়েও খুব একটা অভিযোগ করছি না। যদিও i5 ভেরিয়েন্টের ক্ষেত্রে বিষয়টা ভিন্ন, ওইটা একটু ওভার প্রাইজড। সবচেয়ে বড় কমপ্লেন যাকে নিয়ে করছি সেটা হল এই ল্যাপটপের ডিসপ্লে। এরকম ল্যাপটপগুলো যাদেরকে টার্গেট করে তৈরি করা হয় তাদের প্র্যাকটিক্যাল লাইফে ডিসপ্লে খুবই প্রয়োজনীয় জিনিস। সেইখানে এত বড় কস্ট কাট তাও আবার এমন এক এসেন্সিয়াল পার্টে, যেটা আসলেই অগ্রহণযোগ্য। একটা প্রোডাক্ট কে মার্কেটে সাকসেসফুল করতে হলে। হয়তোবা আপনি একদিকে কস্ট কাট করেন এবং আরেক দিকে ভালো কিছুদিন। যদি না পারেন তাহলে কিছুই দিয়েন না। কারণ দিনশেষে সেই প্রোডাক্টের সাকসেসফুল হওয়াটা অনেকটাই কঠিন হয়ে পরে । আজকের ভিডিওটাতে জানানোর চেষ্টা করছি ল্যাপটপটা স্পেক এবল ইত্যাদি সম্পর্কে, ভালো লাগলে কিনে ফেলতে পারেন।