প্রিমিয়াম কোয়ালিটির গেমিং পেরিফারলসের সাথে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির ল্যাপটপও তৈরী করে আসছে রেজার বহুদিন। তবে রেজার ব্লেড স্টেলথ কে গেমিং ল্যাপটপ বলার সুযোগ নেই বরঞ্চ একে বলা যেতে পারে প্রফেশনালদের জন্য তৈরি ম্যাকবুক প্রো অল্টারনেটিভ, যেটিতে টুকটাক ই স্পোর্টস গেমস গুলোও খেলা যাবে।। তবে প্রথমেই বলে রাখি ল্যাপটপটি এখনো অফিসিয়ালি বাংলাদেশে এভেলেবেল নয়, তবে খুব শীঘ্রই স্টারটেক লিমিটেড নিয়ে আসবে ল্যাপটপটি। চাইলে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
আনবক্সিং
আনবক্সিং এ আমরা ব্যবহার করছি একটি সুক্ষ টুল, যাকে অনেকে রাকিব নামেও চেনে। কালো রঙ্গের প্রিমিয়াম কোয়ালিটির বক্সটি খুল্লেই রেজারের ট্রেডমার্ক সবুজ রঙের বক্সের ভেতরে ,র্যাপ করা ল্যাপটপটি পাওয়া যাবে।র্যাপ সরিয়ে ল্যাপ্টপ এর নিচে পাওয়া যাবে একটি ইম্প্রেসিভ বক্স, যদিও এপেলের চেতনাকে বুকে ধারন করে রেজার মোটামুটি কিছুই দেইনি।
তারপরও দুই একটা যা স্টিকার ছিল সেগুলো চলে যায় আমাদের জিরো ফিগার ড়াকিবের পকেটে। ল্যাপটপ বাদে পুরো প্যাকেটের মধ্যে ব্যবহারযোগ্য বস্তু বলতে রয়েছে এই রুমাল সদ্দ্রুশ পাতলা কাপড়টি, যেগুলো আমরা সচরাচর চশমার বক্সে দেখে থাকি। বক্সের আকৃতি ছোট করতে গিয়ে পাওয়ার এডাপ্টার দেয়া হয়েছে আলাদা একটি বক্সে। টাইপ সি কানেক্টর দেয়া ৬৫ ওয়াটের পাওয়ার এডাপ্টারটি বেশ কমপ্যাক্ট এবং পোর্টেবল, যাদের প্রচুর মুভ করতে হয় তাদের জন্য ব্যপারটি খুবই কনভিনিয়েন্ট।
আউটলুক
আনবক্সিং শেষে রেজার ব্লেড স্টেলথ এর আউটলুক ইন্সপেকশনে আসা যাক। প্রিমিয়াম বিল্ড কোয়ালিটির জন্য আল্ট্রাবুকটির লুক এন্ড ফিল বেশ প্রিমিয়াম। ইউনিবডি এলুমিনিয়াম চ্যাসিসের ল্যাপটপটির বডি এনোডাইজড ম্যাট-ব্লাক ফিনিশের করা এবং আল্ট্রাবুকের লিডে রেজরের লোগো আছে যাতে এবার কোন ব্যাকলিট দেয়া হয় নি, প্রিভিয়াস মডেলের ল্যাপটপের মত। লাইটিং ছাড়া এই ব্রান্ডিং অনেকের কাছে ভাল না লাগলেও আমার কাছে বেশ স্লিক মনে হয়েছে।
তবে প্রিভিয়াস মডেলের তুলনায় ল্যাপটপটি অনেক পাতলা করা হয়েছে যার জন্য এইসব অপ্রয়োজনীয় জিনিশ বাদ দিয়েছে রেজর। ল্যাপটপের নিচে ফ্যানের জন্য ভেন্টস এবং একটি রাবার প্যাড আছে গ্রিপের জন্য।
ম্যাট ফিনিশ হলেও এটি ফিংগারপ্রিন্ট ম্যাগনেট। আপগ্রেডেবিলিটির খোজ খবর নিতে আমরা খুলে দেখছিলাম এর ব্যাকপার্ট্টি। যেটা দেখা যাচ্ছে, স্টরেজ ছাড়া আর কিছুই আপগ্রেড করার সুযোগ নেই।
ল্যাপটপের লিড খুললেই প্রথমে চোখ পড়বে এর ন্যারো বেজেলের ডিস্প্লের দিকে। ডিস্প্লে প্রসংগে পরে আসছি। কীবোর্ডের দুইপাশে দেয়া আছে স্পিকার গ্রীল। কীবোর্ডটির লেআউট সামান্য চেঞ্জ করা হয়েছে যাতে রাইট এন্টার, রাইট শিফট বাটনকে ছোট করে ফেলা হয়েছে। যারা রাইট শিফট কি ব্যবহারে অভ্যস্ত তাদের কাছে এই লে আউট ভালো লাগার কথা নয়। পারসোনালি ব্যপারটি নিয়ে আমি খুব একটা বদার্ড নই। এন্টার বাটনটি ছোট হলেও তেমন কোন সমস্যাইয় পরতে হয় না।
পেরিফেরালস
দেয়া আছে Qwerty বোর্ড, যার ফিল এবং ফীডব্যাক খুবই কমফোর্টেবল, যেটা আমার কাছে ম্যাকবুক প্রো এর বাটারফ্লাই কী বোর্ড থেকেও ভাল লেগেছে। এতে দেয়া জোনাল আরজিবি ব্যাকলাইট, অর্থাৎ প্রত্যেকটি কি আলাদা ভাবে কন্ট্রোল করা যাবে না, তবে সিনাপ্স ক্রোমা স্টুডিও ব্যবহার করে পূরো কি বোর্ড ব্যাকলাইট জোনের কালার এবং ইফেক্ট চেঞ্জ করা যাবে।
গ্লাস ট্রাকপ্যাডটি যথেস্ট বড়, একুরেট এবং রেস্পন্সিভ। টাচপ্যাডটি গেসচার সাপোর্টেড। যারা ম্যাকবুকের টাচ প্যাড ব্যবহার করেছেন তারা উইন্ডোজ এর ভেতরে একই ধরনের নিয়ার পারফেক্ট, প্রিসিশন ও জেসচার, আশা করতে পারেন।
স্পিকার/সাউন্ড টেস্ট
কোয়াড স্পিকার সাউন্ড সিস্টেম যথেস্ট লাউড এবং ক্লিয়ার। সো যেকোন টাক্সের জন্য স্পিকারটা এনাফ। সাইজ অনুযায়ী বেস ভালোই, তবে সাব ঊফার কোয়ালিটি আশা করলে হতাশ হবেন। চলুন একটু শুনে নেই স্পিকার এর সাউন্ড কোয়ালিটি, রেকর্ডার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে জুম এইচ৫ কন্ডেন্সার মাইক্রোফোন।
ডানদিকে ইউএসবি টাইপ-এ ৩.১ এবং থান্ডারবোল্ট ৩, বামদিকে ইউএসবি টাইপ সি ৩.১ জেন ২, ইউএসবি টাইপ এ ৩.১ এবং একটি হেডফোন জ্যাক দেয়া হয়েছে। উল্লেখ্য ডানদিকের থান্ডারবোল্ট ৩ হাইস্পীড পোর্ট। এখানেও এপলের চেতনার চাপে কার্ড রিডার এর মত কনভিনিয়েন্ট পোর্ট বাদ দেয়া হয়েছে যা প্রফেশনালদের জন্য তৈরি এই ল্যাপটপে খুবই কাজে আসত। তারমানে এক্সট্রা পোর্টের জন্য আপনাকে টাইপ সি হাব ব্যবহার করতে হবে।
আমাদের রিভিউ করা এই ৪কে মডেলটি ১.৩৮ কেজি, তবে এটার বেজ মডেলটি ১.২৮ কেজি। আর এইচডি গ্রাফিক্স মডেলটি ১.৩১ কেজি। যথেস্ট লাইট অয়েট এই ল্যাপটপটি মুভমেন্টের জন্য খুব চমৎকার। এই তো গেল আল্ট্রাবুকের বা নোটবুকের বাইরের দর্শন এইবার ভিতরের গুন বিচার করা যাক।
ডিসপ্লে এন্ড ব্যাটারি
ডিসপ্লে অপ্সহন থাকছে দুটি, একটি ম্যাট এফেইচডি এবং আরেকটি গ্লসি ৪কে ইউএচডি টাচস্ক্রীন। আমাদের রিভিউ ইউনিটটি ৪কে রেসুলেশনের টাচ ডিস্প্লে ভ্যারিয়েন্ট। যদিও ১৩ ইঞ্চের মধ্যে এফেইচডি আর ৪কে এর রেজুলুশ্নের তফাত প্র্যাক্টিকালি ধরা সম্ভব না। দুইটি ডিস্প্লেই ১০০% এসআরজিবি। ৪কে প্যানেলটি গ্লসি হবার কারনে ইমেজ যথেস্ট শার্প এবং ভাইব্রেন্ট। যদিও ৪কে ভার্সনকে পাওয়ার আপ করতে এর ব্যাটারি ব্যাকাপ অনেকটা কমে যায়। আবার গ্রাফিক্স মডেল গুলোতেও এম এক্স ১৫০ গ্রাফিক্স কার্ড থাকার কারনে পাওয়ার কঞ্জাম্পশন বেশি। আমাদের মডেল্টিতে আমরা ওয়েব সার্ফিং এবং ওয়াইফাই কানেক্টেড অবস্থায়, ফুল ব্রাইটনেসে সাধারন ব্যবহারে ৬-৭ ঘণ্টার মত ব্যাক আপ পেয়েছি। কিন্তু হেভি লোডে ফুল ব্রাইটনেসে ব্যাক আপ দেড় ঘণ্টায় নেমে আসে। ৬৫ ওয়াট পাওয়ার এডাপ্টার দিয়ে ফুল চার্জ দিতে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা সময় লাগবে। তবে বেস মডেলটি আমাদের কাছে না থাকলেও রেজার ক্লেইম করেছে সেটিতে ১৩ ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যাটারী ব্যাক আপ পাওয়া যাবে।
স্পেক্স এবং পার্ফরমেন্স
- CPU: Quad-Core 8th Gen Intel Core i7-8565U
- Graphics: NVIDIA GeForce MX150 4GB GDDR5
- RAM: 16GB LPDDR3 2133MHz dual-channel onboard memory
- Storage: 512GB PCIe M.2
- Connectivity: Intel Wireless-AC 9560 (IEEE 802.11a/b/g/n/ac), Bluetooth 5.0
- Battery: 53.1Wh
স্পেস্কের ডিটেইলস বলার আগে বলে নেই আল্ট্রাবুক্টির ৩ টি ভ্যারিয়েন্ট আছে। প্রথম ভ্যারিয়েন্টটি বেস মডেল হিসেবে পরিচিত। এর পরের মডেলটি হল গ্রাফিক্স মডেল যাতে আছে এনভিডিয়ার জিপিউ, ১৬ জিবি র্যাম এবং ২৫৬ জিবি এসএসডি। সর্বশেষ হল গ্রাফিক্স মডেল 4k টাচ ডিসপ্লে যাতে দেয়া আছে ৫১২ জিবি এসেসডি এবং ১৬ গিগাবাইট র্যাম। গ্রাফিক্স মডেল এবং ৪কে টাচ মডেল দুটোরই গ্রাফিক্স কার্ড সেম যেটা হল এনভিডীয়া এমএক্স ১৫০। বেস মডেলে কোন গ্রাফিক্স কার্ড নেই, ইন্টগ্রেটেড গ্রাফিক্সই ভরসা।
প্রসেসর হিসেবে আছে ৮ম জেনারেশনের কোর আই সেভেন ৮৫৬৫ইউ প্রসেসর। প্রসেসরটি এনার্জি এফিসিয়েন্ট একটি কোয়াড কোর প্রসেসর যার বেস ক্লক ১.৮ গিগাহার্জ এবং বুস্ট ক্লক ৪.৬ গিগাহার্জ পর্যন্ত।
লাইট ওন ৫১২ এসএসডি দেয়া আছে আমাদের ইউণিট্টিতে, আর বলার অপেক্ষায় রাখে না সুপার ফাস্ট এই এসএসডিটীর পারফরমেন্স টপ নচ। এছাড়া ইন্টেলের ওয়ারলেস এসি ৯৫৬০ এবং ব্লুটুথ ৫ আছে কানেক্টিভিটি হিসেবে। এবার আসা যাক পারফরমেন্স বিচারে। পারফরমেন্স সেকশনটিকে দুই ভাগে ভাগ করা যাক। প্রথমত গেমিং এরপরে কন্টেন্ট ক্রিয়েশন ।
গেমিং
আমরা পরীক্ষা করেছি বেশ কিছু গেম এবংসিনথেটিক বেঞ্ছমার্ক, যেগুলো স্ক্রীনে দেখতে পাচ্ছেন। ওভারল গেম খেলার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, ল্যাপটপটি গেমইং ক্যাপাবল কিন্তু আসাধারন কোন গেমিং পারফরমেন্স দিতে সক্ষম নয়। সব গুল বেঞ্ছমার্ক করা হয়েছে ১০৮০পি লো সেটিংস এ। আমাদের ইউনিট টি ৪কে হওয়ায়, এমেক্স ১৫০ দিয়ে গেমিং এর চিন্তা আমরা আগেই বাদ দিয়েছিলাম তাই ৪কে কোন বেঞ্ছমার্ক দেখতে পাবেন না। তবে ১০৮০পী লো সেটিংস এ এভারেজ গেমিং সম্ভব। আর ই স্পোর্টস কম্পিটিটিভ গেমগুলোরও একই অবস্থা, সবগুলোই লো সেটিন্গসে খেলা সম্ভব। এইভাবে বিচার করলে কোন ভাবে এর সাথে গেমিং ল্যাপটপ বিশেষণ টি যায় না।
কন্টেন্ট ক্রিয়েশন
তো এবার আসা যাক কন্টেন্ট ক্রিয়েশন টেস্টে। এই টেস্ট এর মাধ্যমে একচুয়াল পরীক্ষা হয়ে যাবে যে প্রফেশনালদের জন্য তৈরি আল্ট্রাবুকটি আসলে কতটা আউটপুট দিতে সক্ষম। যেটা আগেও বলেছি, রেজার ব্লেড এই আল্ট্রাবুকটি ডেভলপ করেছে ট্রাভেলিং এর সময় প্রফেশনালদের হাতে একটা লাইট ওয়েট কমপ্যাক্ট পাওয়ার হাউস তুলে দেয়ার উদ্দেশ্যে। আমরা ব্যবহার করেছি এডোবি পিরিমিয়ার প্র ২০১৯। আমাদের পুরানো একটি প্রজেক্ট রেন্ডার করে দেখেছি আমরা এতে। উল্লেখ্য ব্যবহৃত ফুটেজ গুলি ৪কে ৬০ এফপিএস এবং ১৫০ এম্বিপিএস এ শুট করা, যা বেশ ভারি এবং হাই কোয়ালিটি ফুটেজ।
এছাড়াও এই প্রজেকেটে আমরা ব্যবহার করেছি বেশ কিছু মোশন গ্রাফিক্স এবং এফেক্টস। সব মিলিয়ে এই প্রজেক্ট ৪কে ৬০ এফপিএস এ রেন্ডার আউট করতে সময় লেগেছে ১ ঘ্নটা ৩৫ মিনিট, স্মার্ট রেন্ডার এ লেগেছে ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট আর ফুল এইচডি ৬০ এফপিএসে রেন্ডার আউট করতে লেগেছে এক ঘণ্টার মত। যা এত কম্প্যাক্ট এবং হাল্কা আল্ট্রাবুক এর জন্য বলা যায় ডিসেন্ট পার্ফরমেন্স। যেহেতু ভিডিও রেন্ডার এ ভাল পার্ফরমেন্স পাওয়া যাচ্ছে তাই ধরেই নেওয়া যায় ফটোশপ এবং অন্যান্য অফিসিয়াল প্রোগ্রাম খুব সহজেই চালানো যাবে, যা প্রফেশনাল এবং ক্রিয়েটরদের জন্য দারুন একটা ব্যাপার।
দরদাম
এখন আসি প্রাইসের ব্যাপারে। যদিও এ ব্যপারে ইনফর্মেশন দেয়া এখনও সহজ নয় কেননা আল্ট্রাবুকটি, এই রিভিউ প্রকাশ হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে অফিসিয়ালি এভেলেবেল নয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে রেজারের অফিসিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর স্টারটেক লিমিটেড খুব শিঘ্রি বেস মডেলটি নিয়ে আসছে। স্পেসিফিক তারিখ এবং প্রাইস নিয়ে একটা আইডিয়া আমরা চেয়েছিলাম তাদের কাছে, তবে দেশের ঢোকার আগে এ ধরনের কোণ তথ্যই দিতে পারেনি তারা। ইউ এস মার্কেটে বেস মডেলটি ১৪০০ ডলার। গ্রাফিক্স এর মডেলের দাম বেস মডেল থেকে ২০০ ইউ এস ডলার বেশি শুধু মাত্র একটা আইডিয়া দেয়ার জন্য ইউএস প্রাইস টা দেখা। যদিও ৪কে টাচ এবং গ্রাফিক্স মডেলটি প্রথমেই বাংলাদেশে আসবে না বলে পিসিবি বিডি টিম জানতে পেরেছে। প্রাইস ওয়াইজ আমরা কিছুটা আনহ্যাপি ৪কে মডেলটি নিয়ে। হয়ত রেজার এর প্রোডাক্ট বেশ প্রিমিয়াম, তারপরও এই দামে আমরা আরো বেশি পার্ফরমেন্স আশা করতেই পারি।
তাহলে কাদের জন্য এই আল্ট্রাবুক
গেমিং যদিহয় আপনারমুল উদ্দেশ্য তাহলে বাজারে আরো গেমিং ল্যাপটপ রয়েছে যেগুল আপ্নারা বেছে নিতে পারেন। এমনকি আরটিএক্স ২০৬০ দিয়ে রেজার ব্লেড ১৫ ২০১৯ ও দেশের বাজারে খুব অল্প সময়ের ভেতরে নিয়ে আনতে যাচ্ছে স্টারটেক বাংলাদেশ লিমিটেড যা একটি প্রোপার গেমিং ল্যাপটপ আশা করছি সেটার রিভিউ ও আমরা খুব শীঘ্রই দিতে পারব। কিন্তু যারা অন দ্যা গো তে একটা লাইটওয়েট,কমপ্যাক্ট পাওয়ার হাউস খুঁজছেন তাদের জন্য রেজার ব্লেড স্টেলথ একটা দারুন অপশন হতে পারে। এট দ্যা সেম টাইম অফিস গোয়িং কর্পোরেট ইন্ডিভিজুয়াল বা ব্যবসায়িদের জন্য এর ডিজাইনে একটা বিজনেস ভাইব রয়েছে।
আরও ল্যাপটপ সম্পর্কে জানতে এই লিঙ্ক থেকে ঘুরে আসুন।